বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
অন্যদিকে ঝাড়গ্রাম পুরসভাও এই উদ্যোগ নেয়। সোমবার রাতে ঝাড়গ্রাম শহরের পাঁচমাথা মোড়ে শিল্পীরা ছবি আঁকেন। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, ছবির আঁকার জন্য ঝাড়খণ্ডের ঘাটশিলা থেকে প্রায় ২০ হাজার টাকার রং কেনা হয়েছে। এছাড়া ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিস ও ঝাড়গ্রাম থানা ক্লাব সম্বন্বয় কমিটির উদ্যোগে শহরের রেল স্টেশনের সামনে রাস্তায় লিখে সচেতনতা প্রচার করা হয়েছে।
এদিন শহরের পুরাতন ঝাড়গ্রাম এলাকায় দুঃস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ান অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষিক। গিরিজাশঙ্কর মল্লদেব নামে ওই শিক্ষক তাঁর পেনশনের টাকা থেকে চাল, আলু ও মুড়ি কিনে ৫০টি দুঃস্থ পরিবারের হাতে তুলে দেন। তিনি বলেন, পেনশনের যে সামান্য টাকা পাই, তার থেকেই এই আয়োজন করেছি। খুবই ভালো লাগছে।
রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের ঝাড়গ্রাম শাখার উদ্যোগে শহর ও শহর লাগোয়া গ্রামগুলিতে প্রতিদিনই মানুষের হাতে ত্রাণ তুলে দেওয়া হচ্ছে। রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের ঝাড়গ্রাম শাখার সম্পাদক স্বামী শুভকরানন্দজি মহারাজ বলেন, লকডাউন চলাকালীন আমরা ৩৫৮৫টি পরিবারের হাতে খাবার তুলে দিয়েছি।