কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে খাতড়া শহরের বেশকিছু মানুষ রাত ৯টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে বাড়ির আলো নিভিয়ে প্রদীপ, মোমবাতি জ্বালান। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী রাস্তার আলো বন্ধ করার কথা না বললেও কিছু অতি উৎসাহী মানুষ রাস্তার আলো বন্ধ করেন। তারপরেই এলাকার মানুষের সঙ্গে প্রথমে বচসা ও পরে হাতাহাতি হয়। তাতে দু’পক্ষের পাঁচজন জখম হন। খবর পেয়ে পুলিস এসে দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এদিকে, পুরুলিয়া জেলার বান্দোয়ান থানার ধাদকা গ্রামে রবিবার রাতে বাজিতে পুড়ল গ্রামেরই একটি মিষ্টি দোকান। পরে গ্রামবাসীরা কোনওক্রমে ওই দোকানের আগুন নেভান। স্থানীয় বাসিন্দা সমীর দাস বলেন, আমার দাদু এবং বাবা ওই মিষ্টি দোকান চালান। দোকান থেকে কিছুটা দূরে আমাদের বাড়ি। লকডাউনের দিন থেকেই দোকান বন্ধ রয়েছে। রবিবার রাত ৯টার পর গ্রামে অনেকেই বাজি এবং আতসবাজি ফাটায়। আমাদের আশঙ্কা, বাজির আগুন থেকেই দোকানে আগুন লেগেছে। তবে নিশ্চিত করে বলতে পারব না। দোকানের খড়ের চাল সম্পূর্ণ পুড়ে গিয়েছে।
অন্যদিকে, হুড়া থানার লালপুর মাগুড়িয়া অঞ্চলের রাঙামেট্যা গ্রামেও একটি বাড়িতে রবিবার রাতে আগুন লাগে। সোমবার ওই বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন হুড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রসেনজিৎ মাহাত। তিনি বলেন, ওই গ্রামের নারায়ণ মুদি প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে রবিবার রাতে বাড়ির দরজার কাছে মোমবাতি জ্বালান। সেই মোমবাতি থেকেই পর্দায় আগুন লেগে বাড়ির একাংশ পুড়ে যায়। পরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। এদিন ওই পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে চাল সহ অন্যান্য সাহায্য তুলে দেওয়া হয়েছে।