পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যজুড়ে রাইস মিলগুলিতে যাতে স্বাভাবিক কাজকর্ম চালু থাকে, তার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। কিন্তু, বর্তমান পরিস্থিতিতে মিলের কাজে যোগ দিতে চাইছেন না স্থানীয় শ্রমিকরা। তাঁদের অভিযোগ, কম পারিশ্রমিকে অন্য জেলার শ্রমিকদের অধীনে কাজের কথা বলা হচ্ছে। ফলে মিলটিও চালু হয়নি।
এবিষয়ে আরামবাগের বিধায়ক কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরা বলেন, আরামবাগের তিরোল গ্রাম পঞ্চায়েতের নৈসরা এলাকায় একটি রাইস মিল চালু রাখা নিয়ে মালিক ও শ্রমিকপক্ষের মধ্যে টানাপোড়েন চলছে। দু’পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্রুত সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করছি।
এ ব্যাপারে মিল মালিক তন্ময় রেজা বলেন, রাজ্য সরকারের নির্দেশ মতো জেলা প্রশাসনের তরফে মিল চালু রাখার কথা জানানো হয়। কিন্তু শ্রমিকদের একাংশ কাজে যোগ দিতে চাইছেন না। তাই আমাদের মিল বন্ধ রয়েছে।