বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
শনিবার সকাল থেকেই বাঁকুড়া শহরের পাশাপাশি বিভিন্ন ব্লক ও মহকুমা শহরের রাস্তার মোড়ে মোড়ে পুলিসি চেকিং দেখা যায়। বাইক, সাইকেল ও গাড়ি আটকে কোথায়, কী কাজে যাচ্ছেন তা জানতে চাওয়া হয়। কোনও কারণ ছাড়াই রাস্তায় বের হওয়া লোকজনকে সতর্ক করে বাড়ি ফিরিয়ে দেওয়া হয়। অন্যদিকে, এদিন সকালে রানিবাঁধের মিঠাআম গ্রামে গিয়ে গরিব মানুষের হাতে চাল, আলু তুলে দেন জেলাশাসক এবং পুলিস সুপার। তৃণমূল নেতৃত্বের তরফে বিভিন্ন এলাকার গরিব মানুষের হাতে খাবার তুলে দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন নতুন করে কাউকে আইসোলেশনে বা কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এদিকে পুরুলিয়া জেলার একাধিক কোয়ারেন্টাইন সেন্টার পরিদর্শন করেন পুরুলিয়ার জেলাশাসক রাহুল মজুমদার। এদিন কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে থাকা লোকজনের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের মনোবল বাড়ানোর চেষ্টা করেন। তাঁদের সুবিধা-অসুবিধার ব্যাপারেও খোঁজ নেন। এদিনই জেলার কোয়ারেন্টাইন সেন্টারগুলিতে থাকা বাসিন্দাদের শরীরচর্চার প্রশিক্ষণ দেন পুলিসকর্মীরা। পুরুলিয়ার জয়পুর বিধানসভা কেন্দ্রের সিধি, রোপো সহ বিভিন্ন গ্রামে চাল, আলু বিলি করেন বিজেপির যুব মোর্চার সদস্যরা। সকাল থেকেই জনধন যোজনাতে গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রগুলি থেকে ৫০০ টাকা তোলার জন্য ভিড় জমান বাসিন্দাদের একাংশ।
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরুলিয়ায় আইসোলেশনে সাতজন আছেন। কোয়ারেন্টাইনে থাকা লোকজনের সংখ্যা ১২৭ থেকে বেড়ে হয়েছে ৪১৩ জন হয়েছে। হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ১৮ হাজার ৪৮৬ জন।
লকডাউনে রেশন ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে এদিন আরামবাগের বিভিন্ন রেশন দোকানে আচমকা হানা দেন হুগলি জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ শেখ আব্দুল জব্বর। তিনি বলেন, কোথাও নিম্নমানের রেশন সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে কি না এবং ওজনে কারচুপি হচ্ছে কি না তা দেখতেই আচমকা পরিদর্শন করি। উপভোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে কোথাও কোনও অভিযোগ পাইনি।
লকডাউন ভাঙার অপরাধে শুক্রবার রাতে আরামবাগ শহরের পল্লিশ্রী, কালীপুর, হাসপাতাল মোড় সহ একাধিক এলাকা থেকে ২০ জন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে আরামবাগ থানার পুলিস। কন্ট্রোল রুমে আরামবাগ শহরের বিভিন্ন এলাকায় জমায়েতের অভিযোগ আসতেই পুলিস ব্যবস্থা নেয়।