পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ নব দাস বলেন, অনেক দিন ধরে ওই রেশন দোকান থেকে ওজনে কম পণ্য দেওয়ার অভিযোগ উঠছিল। বিজেপির মণ্ডল সভাপতি সৈকত শতপথী বলেন, আমরা চাই, সবাই প্রাপ্য খাদ্যসামগ্রী পান। প্রশাসন তার ব্যবস্থা করুক।
এদিকে বিনা পয়সায় পাওয়া খাদ্যসামগ্রী খোলাবাজারে বিক্রি করে দিলে সংশ্লিষ্ট উপভোক্তার রেশন কার্ড বাতিল করে দেওয়া হবে বলে দাঁতনে প্রচার শুরু হয়েছে। দাঁতনের বিধায়ক বিক্রম প্রধান বলেন, আমরা পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে মাইকে এই প্রচারের ব্যবস্থা করেছি। রেশনের খাদ্যসামগ্রী বিক্রি করা হলে কার্ড বাতিল করে দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
যাঁদের কার্ড নেই, তাঁরা যাতে রেশনে খাদ্যসামগ্রী পান, তার জন্য শনিবার থেকে খড়্গপুর শহরে স্লিপ বিলি শুরু হয়েছে। শুক্রবারই এসডিওর উপস্থিতিতে পুরসভার বোর্ড মিটিংয়ে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়। খাদ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কার্ড নেই এমন মানুষের সংখ্যা প্রায় ১২ হাজার। খড্গপুর পুরসভার সিআইসি সদস্য তুষার চৌধুরী বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডেই স্লিপ বিলি চলছে। যাঁরা স্লিপ পাচ্ছেন, তাঁরা রেশন দোকানে গেলেই খাদ্যসামগ্রী পেয়ে যাবেন।
অন্যদিকে, এদিন দুপুরে ঝাড়গ্রাম থানার রাজপাড়া এলাকায় রেশনের পণ্য পাচারের অভিযোগ ওঠে। জানা গিয়েছে, এদিন ঝাড়গ্রাম ব্লকের টিপাশোল এলাকার রাজ্য সরকারের চাল গোডাউন থেকে গোপীবল্লভপুরের এক ডিস্ট্রিবিউটরের কাছে চাল যাচ্ছিল। ওই লরিতে মোট ২৯৮ বস্তা চাল ছিল। কিন্তু, রাজপাড়া এলাকায় ওই লরিটি দাঁড় করিয়ে অন্য একটি গাড়িতে চালের বস্তা তোলা হচ্ছিল বলে অভিযোগ। এ প্রসঙ্গে ঝাড়গ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ামক মিঠুন দাস বলেন, ওই ঘটনায় উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আয়েষা রানি এ বলেন, লরিবোঝাই চাল গোপীবল্লভপুর যাচ্ছিল। ওই লরির চালকের বিরুদ্ধে খাদ্যদপ্তরকে এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছি। পুলিস গাড়িটিকে আটক করেছে।