পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন নদীয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি রিক্তা কুণ্ডু সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, আমরা জেলার বিভিন্ন জায়গায় বাজার ছড়িয়ে ছিটিয়ে করার ব্যবস্থা করেছি। তবে আমাদের আবেদন, প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাজারে যাবেন না। যাঁরা বাইরে আছেন সেখানে যাতে ভালো থাকেন রাজ্য সরকার সেই চেষ্টা করছে। রেশন দেওয়ার কাজ বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়েছে। বাইরের রাজ্য থেকে নদীয়ায় আটকে পড়া শ্রমিকদের জন্য যথাসম্ভব ব্যবস্থা করছি।
এদিকে, লকডাউনের মধ্যে বৃহস্পতিবার বিকেলে ধর্মদা মুড়াগাছা থেকে হেঁটে তিন শিশু সহ ১১ জনের একটি দল নবদ্বীপ হয়ে ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ যাচ্ছিল। নবদ্বীপের গৌরাঙ্গ সেতু পেরিয়ে হেমাতপুরের দিকে এগিয়ে যেতেই বাধা পেয়ে নবদ্বীপ রেলগেট থেকে রেললাইন ধরে নবদ্বীপ ধাম স্টেশনের দিকে হাঁটতে থাকেন তাঁরা। এক ওষুধ ব্যবসায়ী তাঁদের নবদ্বীপ ধাম স্টেশনে নিয়ে যান। নবদ্বীপ পুরসভার চেয়ারম্যান বিমানকৃষ্ণ সাহা খাবারের ব্যবস্থা করেন। তাঁদের নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। হাসপাতালের সুপার বাপ্পা ঢালি বলেন, এদের কারও করোনার কোনও উপসর্গ পাওয়া যায়নি। বহিরাগত হওয়ায় নবদ্বীপের প্রতাপনগরের যুব আবাসের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ২২ জনকে ১৪ দিন রাখা হয়েছে।