পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, জামবনী ব্লকের দুবড়া গ্রামের রেশন ডিলার দীপালি শতপথীর দোকান থেকে রেশনে পণ্য বিলির অভিযোগকে কেন্দ্র করে কিছু উপভোক্তা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। খবর পেয়ে তদন্তে আসেন জেলা খাদ্য নিয়ামক মিঠুনবাবু সেখানে গেলে তিনিও বিক্ষোভের মুখে পড়েন। এরপর ঘটনাস্থলে আসেন জামবনীর বিডিও সৈকত দাস। ততক্ষণে উত্তেজিত জনতা দোকানের টেবিল, চেয়ার ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ। পরে বিডিওর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
গ্রাহকদের অভিযোগ, ডিলার সব গ্রাহককে বিনামূল্যে চাল দিচ্ছেন না। কাউকে কাউকে আটা দেওয়া হয়নি। দীপালিদেবী অবশ্য বলেন, আটা এখনও আসেনি। কিছু এপিএল গ্রাহক বিনামূল্যের চালের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। আমি কোনও অনিয়ম করিনি।
খাদ্য নিয়ামক বলেন, গ্রাহকরা অভিযোগ করলে তদন্ত করে দেখা হবে। কিছু গ্রাহক উপযুক্ত নথি ছাড়াই কয়েকজন বিনামূল্যে চাল দাবি করেছিলেন। এই নিয়ে সমস্যা হয়েছিল। সমস্যা মিটে গিয়েছে। পরে সুষ্ঠুভাবেই রেশন দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিনামূল্যে আটা মাসের দ্বিতীয় ও চতুর্থ সপ্তাহে দেওয়া হবে।
অন্যদিকে, ১ এপ্রিল থেকে দাসপুরে বিনামূল্যে চাল, আটা ও গম বিলি শুরু হয়েছে। সেইমতো মহকুমার মোট ২১৫টি রেশন দোকান থেকে মালপত্র দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন এলাকার উপভোক্তারা জানিয়েছেন, রেশন ডিলাররা প্রাপ্য সামগ্রী দিচ্ছেন না। দাদপুরের ওই রেশন দোকানের মালিককে ঘেরাও করে। রাতেই খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তরে খবর দেওয়া হয়। পরে তাঁকে শোকজ করা হয়।