পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এ ব্যাপারে গোঘাট-১ বিডিও সুরশ্রী পাল বলেন, যাঁরা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের কোথাও বুঝতে সমস্যা হয়েছিল। সেই কারণে কয়েকটি বাড়িতে ওই চিহ্ন আঁকা হয়। কিন্তু বিষয়টি আমার নজরে আসামাত্রই ওই লাল ক্রস চিহ্ন মুছে ফেলা হয়েছে।
শ্রমিক পরিবারের সদস্যদের দাবি, মূলত ওই লাল ক্রস চিহ্ন দিয়ে আমাদের বাড়ি চিহ্নিত করা হয়েছে। এতে এলাকার অন্যান্য বাসিন্দারা আমাদের কুনজরে দেখছেন। ফলে মানসিকভাবে আমরা কষ্টে রয়েছি। করোনা ভাইরাসের মতো মহামারি যাতে এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে না পারে, তাই সরকারের তরফে আমাদের বাড়ি চিহ্নিত করা হয়েছে। বাড়ির বাইরে নোটিস লাগানো হয়েছে। কিন্তু তারপরেও লাল কালি দিয়ে কাটা চিহ্ন মেনে নিতে পারছি না।
গোঘাট-১ ও ২ ব্লকের পাঁচশোর বেশি পরিবার বর্তমানে হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে। এছাড়া কামারপুকুর কলেজ ও ভিকদাস কর্মতীর্থ কেন্দ্রে খোলা হয়েছে ত্রাণ শিবির। ভিন রাজ্যের প্রায় ১০০ জন শ্রমিক লকডাউনের কারণে নিজেদের রাজ্যে ফিরতে না পেরে ওই শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন। প্রশাসনের তরফে তাঁদের নিয়মিত খাদ্য সরবরাহ ও স্বাস্থ্যের উপর নজর রাখা হচ্ছে।