কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
মিঠুদেবী বলেন, করোনার জন্য বহু মানুষ ঠিকমতো খেতে পাচ্ছেন না। কষ্টে রয়েছেন। তাছাড়া, চিকিৎসার জন্যও টাকা দরকার। আমি সংসারের টাকা থেকে এক লক্ষ টাকা দিলাম। আমার বড় মেয়ে কন্যাশ্রী প্রকল্পের ২৫ হাজার টাকা পেয়েছিল। তা থেকে ১০ হাজার টাকা দিয়েছে। ছোট মেয়ে টিফিনের খরচ বাঁচিয়ে এক হাজার এক টাকা জমিয়েছিল। সেটা ও দান করেছে। আমরা সবাই যদি এগিয়ে আসি, তাহলে বহু মানুষ উপকৃত হবেন। অন্যদিকে, বর্ধমান প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকেও মঙ্গলবার করোনার ত্রাণ তহবিলে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা জেলাশাসক বিজয় ভারতীর হাতে ওই চেক তুলে দিয়েছেন।
এদিকে, বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত চার ঘণ্টা মিষ্টির দোকান খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, লকডাউনে ভেঙে সশরীরে মিষ্টি কেনার ভিড় না হলেও অনলাইনে রসগোল্লা কেনার হিড়িক পড়ে গিয়েছে। বর্ধমান শহরের এক মিষ্টির দোকানদার বলেন, অনলাইন খাবার সরবরাহে অ্যাপে প্রচুর মানুষ মিষ্টি কিনছেন। বিভিন্ন মিষ্টি রয়েছে। তবে, রসগোল্লা বেশি অর্ডার হচ্ছে। তাই বেশি করে রসগোল্লা বানানো হচ্ছে।