রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বাইরের রাজ্য থেকে ফেরা শ্রমিকরাই জেলা প্রশাসনের উদ্বেগ বাড়িয়েছে। ইতিমধ্যে ৩৩ হাজারের বেশি শ্রমিক সরকারিভাবে জেলায় ফিরেছেন। বেসরকারি হিসেবে সংখ্যাটা আরও বাড়বে বলে আধিকারিকরা মনে করছেন। এই জেলার কান্দি এবং বহরমপুর মহকুমার বহু ব্যক্তি সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে রয়েছেন। তাঁদের অনেকেই বিমান চলাচল বন্ধ হওয়ার আগে জেলায় ফিরেছেন। বিদেশ থেকে ফিরে আসা ৭৭৭ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। প্রশাসন তাঁদের উপর বাড়তি নজর রেখেছে। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, যাঁরা কেরল, দিল্লি বা অন্যান্য রাজ্যে আটকে রয়েছেন, তাঁরা নিয়ম না মেনে ফিরতে শুরু করলে সমস্যা হবে। অনেকে প্রশাসনকে না জানিয়েও গ্রামে ফিরছেন। তাঁরা স্বাস্থ্য পরীক্ষাও করাচ্ছেন না। তবে গ্রামের বাসিন্দারা আগের থেকে অনেক সচেতন হয়েছেন। বাইরে থেকে ফিরে আসা শ্রমিকদের তাঁরা বাড়িতে আটকে রাখছেন। অনেক গ্রামে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষেধ করা হয়েছে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রশান্ত বিশ্বাস বলেন, যাঁরা বাইরে থেকে ফিরছেন তাঁদেরকে প্রথম থেকেই বাড়িতে থাকার জন্য বলা হয়েছে। তবে কিছু কিছু গ্রামের বাসিন্দারা যেভাবে সচেতনতার পরিচয় দিচ্ছেন তা প্রশংসনীয়।