পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক অসিতকুমার দেওয়ান বলেন, জেলা থেকে টেলিফোনে ওঁদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। ওঁরা জানিয়েছেন বাড়িতেই ছিলেন। ওঁদের অনুষ্ঠানটা ২৭ তারিখে ছিল। এই পরিস্থিতিতে কেউ আসতে পারেনি। এটা এক সপ্তাহ আগে হলে অনেক মানুষের জমায়েত হতো। আমরা খুব বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি পড়ে যেতাম। যেসব প্রতিবেশী তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন ও সংস্পর্শে আসা সেখানকার মাছ বা সব্জি বিক্রেতাদেরও আমরা চিহ্নিত করেছি।
এদিন ভিনরাজ্য বা অন্য দেশ থেকে আসা মানুষের বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইন নোটিস টাঙানো নিয়েও কিছু মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। অনেকে তাঁদের সন্দেহভাজন বলে চিহ্নিত করছেন। অসিতবাবু বলেন, বিষয়টি একেবারেই তা নয়, ট্রাভেল হিস্ট্রি থাকায় আমরা ১৪ দিন বাড়ি থেকে বেরতে নিষেধ করেছি। হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা নদীয়া জেলার ২৪ হাজার ৭৭৮জনকে টেলিফোনিক সার্ভাইলেন্সে আনা হয়েছে। এবার ব্লক এবং পুরসভা ভিত্তিক তাঁদের স্বাস্থ্য খতিয়ে দেখতে সার্ভে শুরু করা হয়েছে। কেউ অসুস্থ হলেই ক্যুইক রেসপন্স টিম সেখানে গিয়ে তাঁকে খতিয়ে দেখে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার বা আইসোলেশনে যাওয়ার পরামর্শ দেবেন। অসিতবাবু বলেন, জেলায় নতুন করে তিনজনকে করোনা সন্দেহে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে একজন ভর্তি ছিল। এর মধ্যে একজনের নমুনা আমরা এদিন পাঠাচ্ছি। আমরা সজাগ আছি, সচেষ্ট আছি। সমস্তরকম পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত।