রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
প্রায় আট বছর ধরে গোঘাট থানা মোড় সংলগ্ন এলাকার ফুটপাতে জুতো সেলাই, বুট পালিশ করে দিন গুজরান করেন ঝন্টুবাবু। কিন্তু লকডাউনের জেরে কার্যত শুনশান বাজার-হাট। তাই এইসময় তাঁর খদ্দেরও নেই। কিন্তু পুলিসকর্মীদের কথা ভেবে করোনা আতঙ্কের মধ্যেও ফুটপাতে বসে রয়েছেন বছর বাহান্নর ঝন্টুবাবু।
তিনি বলেন, গোঘাট থানার দক্ষিণ বলরামপুরে নিজের গ্রামের বাড়ি আছে। বাড়িতে বৃদ্ধা মা রয়েছেন। করোনার জেরে সবাই যখন গৃহবন্দি, তখন পরিবার ছেড়ে অবিরাম পরিশ্রম করে চলেছেন পুলিসকর্মীরা। তাঁদের কারও হঠাৎ জুতো ছিঁড়ে গেলে তা মেরামতের প্রয়োজন হতে পারে। তাঁদের যাতে সমস্যায় পড়তে না হয়, তারজন্য আমি থানার বাইরে ফুটপাতে থাকছি।
এনিয়ে গোঘাট থানার এক অফিসার বলেন, ঝন্টুবাবুকে অনেক দিন ধরেই এখানে দেখছি। তিনি বড় মনের মানুষ। এই পরিস্থিতিতে আমরা যতটা সম্ভব ওঁর মতো মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করছি।