রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, ঝাড়গ্রাম: ঝাড়গ্রামে ভিনরাজ্য ও অন্য জেলার ১০৬২জন শ্রমিক আটকে রয়েছেন। এর মধ্যে ঝাড়খণ্ড ও বিহারের ৪৮জন শ্রমিক রয়েছেন। বাকি শ্রমিকদের বাড়ি মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান ও বাঁকুড়া জেলায়। জেলার আটটি ব্লকের মধ্যে গোপীবল্লভপুর-১ ব্লকে সবচেয়ে বেশি ভিনরাজ্য ও জেলার শ্রমিক আটকে রয়েছেন। তাঁদের কোথাও পাঠানো যাবে না বলে জেলা প্রশাসন জানিয়ে দিয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, গোপীবল্লভপুর-১ ব্লকে ৩৯২জন শ্রমিক আটকে রয়েছেন। এর মধ্যে ১০০জন শ্রমিককে গোপীবল্লভপুর ব্লক ক্যাম্পাসের মধ্যে রাখা হয়েছে। তাঁদের ব্লক প্রশাসনের উদোগে চাল, সব্জি, তেল, আলু, বিস্কুট, পেঁয়াজ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও নয়াগ্রাম ব্লকে ১৮৫জন, গোপীবল্লভপুর-২ ব্লকে ১৫১জন, সাঁকরাইল ব্লকে ১০৭জন, ঝাড়গ্রাম ব্লকে ৭১জন, বিনপুর-২ ব্লকে ৫০জন, বিনপুর-১ ব্লকে ৫৬জন, জামবনী ব্লকে ৫০জন শ্রমিক আটকে রয়েছেন।
ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আয়েষা রানি এ বলেন, শ্রমিকরা যেখানে রয়েছেন, সেখানেই থাকবেন। কিছু জায়গায় খাবারের সমস্যা রয়েছে, সেখানে শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে। এই শ্রমিকদের কোনওমতেই এই সময় পাঠানো যাবে না। খাবারের কোনও সমস্যা হলে আমরা মেটাব।
এদিকে পুলিসের কেটে দেওয়া গণ্ডি উপেক্ষা করে রবিবার সকালে ঝাড়গ্রামের সব্জি বাজারে ভিড় জমায় বহু মানুষ। সকালে শহরের জুবিলি মার্কেটে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। কোনও দূরত্ব না রেখেই মানুষজন কেনাকাটা করেছেন। তবে বেলার দিকে পুলিস টহল দেয়। এদিন জামবনী ব্লকের ওড়ো গ্রামের একটি খালে জাল নিয়ে মাছ ধরার জন্য কয়েকশো মানুষ ভিড় জমান। কয়েক ঘণ্টা পর পুলিস খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে এসে এলাকা ফাঁকা করে দেয়। চিল্কিগড় কনকদুর্গা ওয়েলফেয়ার সোসাইটির উদ্যোগে জামবনীর বিভিন্ন গ্রামে খাবার তুলে দেওয়া হয়। শহরের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে এদিন খাবার বিতরণ করেন পুরসভর প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান শিউলি সিংহ।
এদিন দমকলের কর্মীরা ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ও শিলদা এলাকায় জীবাণুনাশক স্প্রে করেন। লকডাউন চলাকালীন ঝাড়গ্রাম ব্লকের আগুইবনি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধুপুর গ্রামে গত চারদিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ না থাকায় সমস্যায় পড়ছেন গ্রামবাসীরা। এমনকী, গ্রামে মিলছে না পানীয় জলও। যার ফলে গ্রামবাসীদের দূর থেকে পানীয় জল নিয়ে আসতে হচ্ছে। এব্যাপারে জেলাশাসক বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, গোপীবল্লভপুর-১ ব্লকে ৩৯২জন শ্রমিক আটকে রয়েছেন। এর মধ্যে ১০০জন শ্রমিককে গোপীবল্লভপুর ব্লক ক্যাম্পাসের মধ্যে রাখা হয়েছে। তাঁদের ব্লক প্রশাসনের উদোগে চাল, সব্জি, তেল, আলু, বিস্কুট, পেঁয়াজ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও নয়াগ্রাম ব্লকে ১৮৫জন, গোপীবল্লভপুর-২ ব্লকে ১৫১জন, সাঁকরাইল ব্লকে ১০৭জন, ঝাড়গ্রাম ব্লকে ৭১জন, বিনপুর-২ ব্লকে ৫০জন, বিনপুর-১ ব্লকে ৫৬জন, জামবনী ব্লকে ৫০জন শ্রমিক আটকে রয়েছেন।
ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আয়েষা রানি এ বলেন, শ্রমিকরা যেখানে রয়েছেন, সেখানেই থাকবেন। কিছু জায়গায় খাবারের সমস্যা রয়েছে, সেখানে শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে। এই শ্রমিকদের কোনওমতেই এই সময় পাঠানো যাবে না। খাবারের কোনও সমস্যা হলে আমরা মেটাব।
এদিকে পুলিসের কেটে দেওয়া গণ্ডি উপেক্ষা করে রবিবার সকালে ঝাড়গ্রামের সব্জি বাজারে ভিড় জমায় বহু মানুষ। সকালে শহরের জুবিলি মার্কেটে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। কোনও দূরত্ব না রেখেই মানুষজন কেনাকাটা করেছেন। তবে বেলার দিকে পুলিস টহল দেয়। এদিন জামবনী ব্লকের ওড়ো গ্রামের একটি খালে জাল নিয়ে মাছ ধরার জন্য কয়েকশো মানুষ ভিড় জমান। কয়েক ঘণ্টা পর পুলিস খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে এসে এলাকা ফাঁকা করে দেয়। চিল্কিগড় কনকদুর্গা ওয়েলফেয়ার সোসাইটির উদ্যোগে জামবনীর বিভিন্ন গ্রামে খাবার তুলে দেওয়া হয়। শহরের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে এদিন খাবার বিতরণ করেন পুরসভর প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান শিউলি সিংহ।
এদিন দমকলের কর্মীরা ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ও শিলদা এলাকায় জীবাণুনাশক স্প্রে করেন। লকডাউন চলাকালীন ঝাড়গ্রাম ব্লকের আগুইবনি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধুপুর গ্রামে গত চারদিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ না থাকায় সমস্যায় পড়ছেন গ্রামবাসীরা। এমনকী, গ্রামে মিলছে না পানীয় জলও। যার ফলে গ্রামবাসীদের দূর থেকে পানীয় জল নিয়ে আসতে হচ্ছে। এব্যাপারে জেলাশাসক বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।
