গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ রমাপ্রসাদ গিরি বলেন, লকডাউনের জেরে অনেকে ভাবছেন, বাজারে সব্জির অমিল হয়ে যাবে। জিনিসের দাম প্রচুর বেড়ে যাবে। এই ধারণা যে ভুল, তা প্রমাণ করতেই আমাদের এই উদ্যোগ। লকডাউন যতদিন থাকবে, সাধারণ মানুষের জন্য এই কিষাণ বাজার চালু থাকবে। বাজারে আলু ২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর এখানে আলুর দাম ১৭টাকা। স্বাভাবিকভাবে বাজারদর সস্তা হওয়ায় ক্রেতাদের অনেক বেশি চাহিদা রয়েছে। সোমবার থেকে আরও ভালোভাবে ওই বাজার বসবে।
এদিন থেকে মেদিনীপুর শহরের কোতোয়ালি বাজারের একাংশ বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠ বয়েজ স্কুল মাঠে, স্কুলবাজারের একাংশ ধর্মশালার মাঠে, গেট বাজারের একাংশ বিধাননগর মাঠে এবং রাজাবাজারের একাংশ কলেজ মাঠে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। মূলত সব্জিবাজার স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
এদিন সকালে অতিরিক্ত জেলাশাসক (এলআর) উত্তম অধিকারী, মহকুমা শাসক দীননারায়ণ ঘোষ, কোতোয়ালি থানার আইসি পার্থসারথি পাল শহরের সব বাজার পরিদর্শনে যান। অতিরিক্ত জেলাশাসক(এলআর) উত্তমবাবু বলেন, কলেজ মাঠে এদিন ব্যবসায়ীরা খুব ঘিঞ্জিভাবে বসেছিলেন। তাঁদের দূরত্ব বজায় রেখে বসানো হয়েছে।
শালবনীর গোদাপিয়াশালে এদিন হাট বসেছিল। হাটে যাতে ভিড় না হয় তার জন্য পঞ্চায়েত সমিতির স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ নিবেদিতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পুলিসকর্মীরা গিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে ক্রেতাদের দাঁড়ানোর জন্য রিং এঁকে দেন। লকডাউনের জেরে খড়্গপুর স্টেশনে মধ্যপ্রদেশ সহ ভিনরাজ্যের ২৫জন যাত্রী আটকে পড়েছিলেন। স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে তাঁরা এতদিন ছিলেন। খড্গপুরের মহকুমা শাসক বৈভব চৌধুরী বলেন, এদিন স্কাউট অ্যান্ড গাইড ক্যাম্পে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।