কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
বাংলা নিউজ এজেন্সি: শনিবার বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় সামাজিক দূরত্ব মেনে কেনাকাটা চললেও আরামবাগে উল্টো ছবি দেখা গেল। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আরামবাগের বিভিন্ন বাজারে গাদাগাদি করে জিনিস কিনতে দেখা যায় সাধারণ মানুষকে।
এদিন সকাল থেকে বাঁকুড়া জেলার রাস্তাঘাট তুলনামূলকভাবে কিছুটা ফাঁকা ছিল। তবু সকাল থেকেই জেলা সদর শহর সহ শহরতলির রাস্তার মোড়ে ও বাজারে পুলিস টহল দেয়। সাধারণ মানুষকে ভিড় এড়িয়ে দূরত্ব বজায় রেখে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার জন্য পুরসভা ও পুলিসের তরফে মাইকিং করে সচেতন করা হয়। এদিন দুপুরে বাঁকুড়া স্টেশন, লক্ষ্যাতোড়া মহাশ্মশান সহ শহরের বিভিন্ন জায়গায় ভবঘুরেদের খাবার তুলে দেন বাঁকুড়া পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার দেবাশিস লাহা। এছাড়াও বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর আত্মীয়দের হাতে খাবার তুলে দেন জেলা পরিষদের মেন্টর অরূপ চক্রবর্তী।
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি থাকা পাত্রসায়রের তিন যুবকের লালা রস পরীক্ষার পর রিপোর্ট নেগেটিভ মেলায় এদিন তাঁদের ছুটি দেওয়া হয়েছে। তবে, তিনজনকেই হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার কথা বলা হয়েছে। অন্যদিকে, জেলায় হোম কোয়ারেন্টাইনের সংখ্যা প্রায় ৪০০ জন বেড়েছে।
অন্যদিকে, পুরুলিয়াতেও এদিন শহরের রাস্তায় সাধারণ মানুষের ভিড় কিছুটা কম ছিল। তবে, গত কয়েকদিনের মতো পুলিস এদিনও সক্রিয় ছিল। মুর্শিদাবাদ থেকে কাজে আসা ২৪০ জনকে সরকারি বাসে করে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করে পুরুলিয়া পুরসভা। ভাইস চেয়ারম্যান বৈদ্যনাথ মণ্ডল ও কাউন্সিলার বিভাস রঞ্জন দাস পুরো বিষয়টি তদারকি করেন। এছাড়া পুঞ্চার ৪৭ জন শ্রমিক মহারাষ্ট্রের অমরাবতী জেলায় আটকে রয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ওই শ্রমিকরা তাঁদের ফিরিয়ে আনার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিয়েছেন। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে চারজন আইসোলেশন ও ১২ হাজার ৫৮ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।
অপরদিকে, প্রশাসনিক নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এদিন সকাল থেকে আরামবাগের বিভিন্ন জায়গায় সাধারণ মানুষকে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। ভিড় এড়াতে শহরের পুরাতন বাজার স্থানান্তরিত করে আরামবাগ হাইস্কুল মাঠে নিয়ে আসা হলেও সকলে ভিড় করেই কেনাকাটা করেন। মানুষকে সচেতন করতে পুরসভার তরফে মাইকিং করেও কোনও লাভ হয়নি। পুরশুড়ায় পূর্তদপ্তরের কাজে এসে লকডাউনের জেরে আটকে পড়া ৮২ জন বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ার শ্রমিককে গাড়ি ভাড়া করে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করেন হুগলি জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ গোপাল রায়। এদিন দুপুরে আটকে থাকা প্রতিটি শ্রমিকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর পর নিজে বাসে করে নিয়ে গিয়ে তাঁদের গন্তব্যে পৌঁছে দেন।
এদিন সকাল থেকে বাঁকুড়া জেলার রাস্তাঘাট তুলনামূলকভাবে কিছুটা ফাঁকা ছিল। তবু সকাল থেকেই জেলা সদর শহর সহ শহরতলির রাস্তার মোড়ে ও বাজারে পুলিস টহল দেয়। সাধারণ মানুষকে ভিড় এড়িয়ে দূরত্ব বজায় রেখে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার জন্য পুরসভা ও পুলিসের তরফে মাইকিং করে সচেতন করা হয়। এদিন দুপুরে বাঁকুড়া স্টেশন, লক্ষ্যাতোড়া মহাশ্মশান সহ শহরের বিভিন্ন জায়গায় ভবঘুরেদের খাবার তুলে দেন বাঁকুড়া পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার দেবাশিস লাহা। এছাড়াও বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর আত্মীয়দের হাতে খাবার তুলে দেন জেলা পরিষদের মেন্টর অরূপ চক্রবর্তী।
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি থাকা পাত্রসায়রের তিন যুবকের লালা রস পরীক্ষার পর রিপোর্ট নেগেটিভ মেলায় এদিন তাঁদের ছুটি দেওয়া হয়েছে। তবে, তিনজনকেই হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার কথা বলা হয়েছে। অন্যদিকে, জেলায় হোম কোয়ারেন্টাইনের সংখ্যা প্রায় ৪০০ জন বেড়েছে।
অন্যদিকে, পুরুলিয়াতেও এদিন শহরের রাস্তায় সাধারণ মানুষের ভিড় কিছুটা কম ছিল। তবে, গত কয়েকদিনের মতো পুলিস এদিনও সক্রিয় ছিল। মুর্শিদাবাদ থেকে কাজে আসা ২৪০ জনকে সরকারি বাসে করে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করে পুরুলিয়া পুরসভা। ভাইস চেয়ারম্যান বৈদ্যনাথ মণ্ডল ও কাউন্সিলার বিভাস রঞ্জন দাস পুরো বিষয়টি তদারকি করেন। এছাড়া পুঞ্চার ৪৭ জন শ্রমিক মহারাষ্ট্রের অমরাবতী জেলায় আটকে রয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ওই শ্রমিকরা তাঁদের ফিরিয়ে আনার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিয়েছেন। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে চারজন আইসোলেশন ও ১২ হাজার ৫৮ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।
অপরদিকে, প্রশাসনিক নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এদিন সকাল থেকে আরামবাগের বিভিন্ন জায়গায় সাধারণ মানুষকে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। ভিড় এড়াতে শহরের পুরাতন বাজার স্থানান্তরিত করে আরামবাগ হাইস্কুল মাঠে নিয়ে আসা হলেও সকলে ভিড় করেই কেনাকাটা করেন। মানুষকে সচেতন করতে পুরসভার তরফে মাইকিং করেও কোনও লাভ হয়নি। পুরশুড়ায় পূর্তদপ্তরের কাজে এসে লকডাউনের জেরে আটকে পড়া ৮২ জন বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ার শ্রমিককে গাড়ি ভাড়া করে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করেন হুগলি জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ গোপাল রায়। এদিন দুপুরে আটকে থাকা প্রতিটি শ্রমিকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর পর নিজে বাসে করে নিয়ে গিয়ে তাঁদের গন্তব্যে পৌঁছে দেন।
