বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন ঝাড়গ্রাম ব্লকের আউলগেড়িয়া গ্রামে শবর পরিবারের হাতে খাবারের প্যাকেট তুলে দেন বিডিও অভিগ্না চক্রবর্তী। ঝাড়গ্রাম রিপোর্টাস ক্লাবের উদ্যোগে মুখ্যমন্ত্রীর তহবিলে ৭০০০ টাকা দেওয়া হয়েছে। ঝাড়গ্রাম ব্লকের কিসমত ভরতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিচার-ইনচার্জ ডলি শীট ৪০হাজার টাকার চেক ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আয়েষা রানি এ-র হাতে তুলে দেন।
এদিকে লকডাউনের সময় ঝাড়গ্রাম শহরে প্রবীণ ও শারীরিকভাবে অক্ষমদের বাড়িতে বাজার ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে পুরসভা। পুরসভার ৮৫০৯৭১৬২৬৩ এই নম্বরে ফোন করে নাম ও ঠিকানা জানানোর পরই পুরকর্মীরা বাড়িতে পৌঁছে যাবেন।
এদিকে করোনা ভাইরাসের জেরে রক্তের সঙ্কট দেখা দিয়েছে ঝাড়গ্রাম জেলা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। ব্লাড ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের দাবি, করোনার রক্তের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। ব্লাড ব্যাঙ্কে ‘বি পজিটিভ’ রক্ত ছাড়া আর অন্য কোনও গ্রুপের রক্ত নেই। এজন্য রোগীর পরিজনদের হাসপাতাল থেকে ডোনার আনতে বলা হচ্ছে।
জেলা হাসপাতালের টিকিট কাউন্টারে গণ্ডি কেটে দেওয়া হয়েছে। ঝাড়গ্রাম শহরে ঢোকার বিভিন্ন জায়গায় নাকাবন্দি করেছে পুলিস। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস, অ্যাম্বুলেন্স, ব্যাঙ্কের গাড়িগুলিকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। পুলিস সক্রিয় থাকায় বৃহস্পতিবারের চেয়ে এদিন মোড়ে মোড়ে জটলাও কম ছিল।