পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
শুক্রবার সকাল থেকেই বাঁকুড়ার বিভিন্ন বাজার ও রাস্তায় সাধারণ মানুষের ভিড় দেখা য়ায়। সাধারণ মানুষকে বাগে আনতে রাস্তায় নামে পুলিস-প্রশাসন। বিভিন্ন দোকানের সামনে ভিড় করা মানুষকে নির্দিষ্ট দূরত্বে দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করে। পাশাপাশি কালোবাজারি রুখতে একাধিক বাজার ও গোডাউনে হানা দেয়।
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতালে ভর্তি থাকা তিন যুবকের করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। করোনা সংক্রান্ত কোনও অভিযোগ জানানো বা সহায়তার জন্য জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর একটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে। ০৩২৪২২৫৩৮৪৭ নম্বরে ফোন করে সাধারণ মানুষ তাঁদের অসুবিধার কথা জানাতে পারবেন।
বাঁকুড়ার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক শ্যামল সোরেন বলেন, জেলায় এখনও পর্যন্ত করোনায় কেউ আক্রান্ত হওয়ার খবর নেই। তবে, ভিন রাজ্য বা দেশ থেকে আসা ১১ হাজার ৩০০জনকে আমরা হোম কোয়ারেন্টাইনে রেখেছি। পরিস্থিতির উপর দপ্তর নজর রাখছে।
অন্যদিকে, বাঁকুড়ার মতো পুরুলিয়াতেও এদিন সকাল থেকেই জেলার পুলিস সুপার এস সেলভা মুরগানের নেতৃত্বে পুলিস কর্মীরা রাস্তায় নামেন। রাস্তায় বেরনো মানুষকে বোঝানোর পাশাপাশি কালোবাজারি রুখতে বিভিন্ন দোকানে অভিযান চালায়। পুরুলিয়া শহরে থাকা ভিক্ষুকদের ইন্ডোর স্টেডিয়ামে নিয়ে গিয়ে রাখার ব্যবস্থা করছে পুরসভা।
অপরদিকে, আরামবাগেও সকাল থেকেই পুলিস কালোবাজারি রুখতে তৎপর হয়। করোনা মোকাবিলায় গোঘটের বিধায়ক মানস মজুমদার এদিন ১০ লক্ষ টাকা মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে জমা দেন। পুরশুড়ার যুব নেতা খোকন মল্লিক স্থানীয় ৫০০ গরিব মানুষের হাতে ২৫০ টাকার করে মুদিখানার কুপন তুলে দেন।