বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
সংবাদদাতা, রানাঘাট: সিমলায় বেড়াতে গিয়ে আটকে পড়েছেন শান্তিপুরের চার শিশু সহ ১৫জন পর্যটক। জানা গিয়েছে, গত ৮মার্চ চার বন্ধুর সঙ্গে সপরিবারে সিমলা বেড়াতে যান শান্তিপুরের বাসিন্দা অনুপ সিকদার। ২৩ তারিখ তাঁদের ফেরার কথা থাকলেও লক ডাউনের কারণে ট্রেন বাতিল হয়ে যাওয়ায় সেখানেই আটকে পড়েছেন। লক ডাউনের কারণে এরপর একে একে বন্ধ হয়ে যায় সমস্ত দোকান, হোটেল। পর্যটকদের অভিযোগ, কিছু হোটেল এবং দোকান থেকে খাবার মিললেও তা চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এই অবস্থায় ক্রমশ টাকা শেষ হয়ে আসায় সমস্যার পড়ে হোটেলবন্দি হয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের। কবে এই সংকট কাটবে সেদিকেই তাকিয়ে চরম উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাঁদের। শান্তিপুরের বাসিন্দা অরুণ সিকদার বলেন, বউমাকে নিয়ে ছেলে অনুপ সিমলা ঘুরতে গিয়েছিল। লকডাউনে সেখানে আটকে গিয়েছে ওরা। স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি। ভীষণ দুশ্চিন্তায় আছি।
অন্যদিকে, সিমলায় আটকে পড়া ওই পরিবার একটি ভিডিও বার্তায় তাঁদের অসহায় অবস্থার কথা জানিয়ে বলেছেন, আমরা খাবারের সংকটে রয়েছি। আমরা বাইরে বের হলে পুলিস ঘরে ঢুকে যেতে বলছে। এদিকে হোটেল ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছে মালিক। রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগিতার আর্জি জানিয়েছেন তাঁরা। রানাঘাটের সংসদ সদস্য জগন্নাথ সরকার বলেন, হিমাচলপ্রদেশের স্থানীয় সাংসদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, যাতে পর্যটকরা সেখানে সুষ্ঠুভাবে থাকতে পারেন। খাবারের সমস্যা যাতে না হয় সেব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানিয়েছি।
অন্যদিকে, সিমলায় আটকে পড়া ওই পরিবার একটি ভিডিও বার্তায় তাঁদের অসহায় অবস্থার কথা জানিয়ে বলেছেন, আমরা খাবারের সংকটে রয়েছি। আমরা বাইরে বের হলে পুলিস ঘরে ঢুকে যেতে বলছে। এদিকে হোটেল ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছে মালিক। রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগিতার আর্জি জানিয়েছেন তাঁরা। রানাঘাটের সংসদ সদস্য জগন্নাথ সরকার বলেন, হিমাচলপ্রদেশের স্থানীয় সাংসদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, যাতে পর্যটকরা সেখানে সুষ্ঠুভাবে থাকতে পারেন। খাবারের সমস্যা যাতে না হয় সেব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানিয়েছি।
