বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন আরামবাগ শহর ছিল শুনশান। সকালের দিকে শহরের বড়বাজার এলাকায় প্রশাসন ও পুরসভার যৌথ উদ্যোগে বাজারে আসা ক্রেতাদের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করা হয়। যদিও বুধবার বিকেলে শহরের গুরুত্বপূর্ণ বাজার ওষুধের দোকানের সামনে রাস্তায় চক দিয়ে ক্রেতাদের দূরত্ব রেখে দাঁড়ানোর জন্য লক্ষণ রেখা কেটে দেয় পুলিস- প্রশাসন। পাশাপাশি নিত্য সামগ্রী পণ্য নিয়ে কোথাও কোনও কালোবাজারি হচ্ছে কি না তা যাচাই করে দেখবার জন্য মহকুমাজুড়ে বিভিন্ন বাজারে এদিন পুলিস ও জনপ্রতিনিধিরা হানা দিয়েছে। এব্যাপারে আরামবাগের এসডিপিও নির্মল কুমার দাস বলেন, পুলিসের তরফ বিভিন্ন বাজার, ব্যাঙ্ক, রেশন দোকান ও গ্রামীণ এলাকাতেও নজরদারি চলছে। মাইকিং করে বাজারে আসা সাধারণ মানুষকে সচেতন করা হয়েছে।
অন্যদিকে, প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই প্রতিটি ব্লক অফিসে জয়েন্ট কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সেই কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে প্রতি মুহূর্তের করোনা আপডেটের খবর পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে জেলা ও রাজ্যস্তরে। এছাড়াও আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে বিশেষ আইসোলেশন ওয়ার্ড খোলা হয়েছে। পাশাপাশি জেলার সিঙ্গুর ও শ্রীরামপুরের পাশাপাশি এক হাজার বেডের জেলার তৃতীয় কোয়ারেন্টাইন শিবির খোলা হয়েছে গোঘাটের ভিকদাস মার্কেট গোডাউনে।