রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
কাঁথির কার্ড(কন্টাই কো-অপারেটিভ এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট) ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ৫০লক্ষ টাকা, কাঁথির কন্টাই কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ৫০লক্ষ টাকা এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের বিদ্যাসাগর সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ৫০লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। এরই পাশাপাশি শুভেন্দুবাবু নিজের বেতন থেকে ১০লক্ষ টাকা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার তিনটি ব্যাঙ্ক এবং শুভেন্দুবাবুর তরফে এই সংক্রান্ত যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে পাঠানো হয়।
বিদ্যাসাগর ব্যাঙ্কের ডিরেক্টর তথা এগরা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীনেশ প্রধান বলেন, শুভেন্দুবাবু দুর্দিনে মানুষের পাশে সব সময় দাঁড়ান। এবার করোনা ভাইরাসের প্রকোপ থেকে রাজ্যবাসীকে বাঁচাতে তিনি মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগের পাশে দাঁড়ালেন। শুভেন্দুবাবুর উদ্যোগেই এই মহৎ কাজটি সম্পন্ন হয়েছে।