পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সুমনের ভাই শুভ হাজরা মাহাচান্দার একটি স্কুলে পড়ে। সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ স্কুল থেকে মিড ডে মিলের চাল নিয়ে দাদার সঙ্গে বাইকে ফিরছিল শুভ। ৬ মাইল-হলদি রোডে পাটুনার কাছে একটি চারচাকা গাড়ি বাইকটিকে ধাক্কা মারে। স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের উদ্ধার করে ভাতার হাসপাতালে নিয়ে আসে। চিকিৎসক সুমনকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্য একটি ঘটনায় মেমারিতে স্কুটির ধাক্কায় এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম চিত্তরঞ্জন ঘোষ(৪৬)। জামালপুর থানার রানাপাড়ায় তাঁর বাড়ি। তিনি পেশায় দুগ্ধ বিক্রেতা ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার বিকেলে সাইকেলে তিনি ছানা বিক্রি করতে যাচ্ছিলেন। মেমারি-খানপুর রোড ধরে যাওয়ার সময় গোপালপুর ও উদয়পুরের মাঝামাঝি একটি জায়গায় একটি স্কুটি তাঁর সাইকেলে ধাক্কা মারে। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে বর্ধমানের অনাময় হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। পুলিস স্কুটিটি আটক করেছে। তবে চালক পলাতক।
অপর একটি ঘটনায় বীরভূমের সদাইপুরে লরির ধাক্কায় এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম তিরত সদা(২০)। বিহারের সমস্তিপুরে তাঁর বাড়ি। তিনি সদাইপুরে একটি তেলকলে কাজ করতেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার ভোরে তেলকলের বাইরে রাস্তার পাশে তিনি দাঁড়িয়েছিলেন। সেই সময় একটি লরি তাঁকে ধাক্কা মারে। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে প্রথমে সিউড়ি হাসপাতালে ও পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সোমবার বিকেলে তিনি মারা যান। পুলিস লরিটি আটক করেছে। চালক পলাতক।
অন্যদিকে, বীরভূমের নলহাটি থানার পাইকপাড়ায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। মৃতার নাম পুষ্পরানি কর্মকার(৭০)। সোমবার ভোরে বাড়িতে তিনি অগ্নিদগ্ধ হন। তাঁকে প্রথমে রামপুরহাট হাসপাতালে ও পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। মঙ্গলবার ভোরে তিনি মারা যান। পরিবারের দাবি, লম্ফ থেকে মশারিতে আগুন লেগে তিনি পুড়ে যান।