খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
সংবাদদাতা, বর্ধমান: করোনার জেরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে জরুরি ছাড়া সব ধরনের অস্ত্রোপচার বন্ধ হচ্ছে। মঙ্গলবার থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হতে চলেছে। তবে, অপারেশন কতদিন বন্ধ থাকবে, সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলেই অপারেশনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে। শুধুমাত্র সার্জারি নয়, অর্থোপেডিক ও ইএনটি বিভাগের অস্ত্রোপচারও কিছুদিনের জন্য বন্ধ থাকবে।
হাসপাতালের ডেপুটি সুপার ডাঃ কুণালকান্তি দে বলেন, আপাতত জরুরি ছাড়া সব ধরণের অস্ত্রোপচার বন্ধ থাকবে। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে হাসপাতালের চিকিৎসকদের উপর চাপ কিছুটা কমবে। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় অনেক বেশি করে নজর দেওয়া যাবে। তাছাড়া, সংক্রমণের আশঙ্কাও অনেকটা কমবে। কবে থেকে অস্ত্রোপচার ফের চালু হবে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়া মাত্র এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
অবস্থানের দিক থেকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জেলা ছাড়াও পাশের বীরভূম, হুগলি, বাঁকুড়া, মুর্শিদাবাদ, এমনকী ঝাড়খণ্ড, বিহারের রোগীরাও এখানে চিকিৎসা করাতে আসেন। নানা ধরনের জটিল অস্ত্রোপচার হয় হাসপাতালে। হাসপাতালের শল্য চিকিৎসক নরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে আপাতত কিছুদিন অস্ত্রোপচার বন্ধ থাকবে। করোনার সংক্রমণ এড়াতেই এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অস্ত্রোপচার হওয়া রোগীকে দেখতে পরিবারের লোকজন হাসপাতালে ভিড় জমান। তাতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে, জরুরি অস্ত্রোপচার হবে।
হাসপাতালের ডেপুটি সুপার ডাঃ কুণালকান্তি দে বলেন, আপাতত জরুরি ছাড়া সব ধরণের অস্ত্রোপচার বন্ধ থাকবে। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে হাসপাতালের চিকিৎসকদের উপর চাপ কিছুটা কমবে। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় অনেক বেশি করে নজর দেওয়া যাবে। তাছাড়া, সংক্রমণের আশঙ্কাও অনেকটা কমবে। কবে থেকে অস্ত্রোপচার ফের চালু হবে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়া মাত্র এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
অবস্থানের দিক থেকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জেলা ছাড়াও পাশের বীরভূম, হুগলি, বাঁকুড়া, মুর্শিদাবাদ, এমনকী ঝাড়খণ্ড, বিহারের রোগীরাও এখানে চিকিৎসা করাতে আসেন। নানা ধরনের জটিল অস্ত্রোপচার হয় হাসপাতালে। হাসপাতালের শল্য চিকিৎসক নরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে আপাতত কিছুদিন অস্ত্রোপচার বন্ধ থাকবে। করোনার সংক্রমণ এড়াতেই এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অস্ত্রোপচার হওয়া রোগীকে দেখতে পরিবারের লোকজন হাসপাতালে ভিড় জমান। তাতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে, জরুরি অস্ত্রোপচার হবে।
এদিকে হাসপাতালে আউটডোর অন্যান্য দিনের মতো খোলা থাকলেও রোগীর সংখ্যা অত্যন্ত কম ছিল। তবে, হাসপাতালের ফ্লু ক্লিনিক ওপিডিতে রোগীর ভিড় উপচে পড়ে। সকাল থেকেই ক্লিনিকের সামনে পরীক্ষা করাতে আসা মানুষজনের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। হাসপাতাল গেট ছাড়িয়ে পরীক্ষা করাতে আসা লোকজনের লাইন অ্যাম্বুলেন্স স্ট্যান্ডের কাছে চলে যায়। নির্ধারিত সময়ের পরও বহু মানুষকে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এদিন প্রায় ৫০০জনকে ক্লিনিকে পরীক্ষা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
