খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
কালনা মহকুমা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, পূর্বস্থলীতে বস্তাবন্দি এক যুবকের মৃতদের উদ্ধার হয়। ঘটনার পিছনে রহস্য রয়েছে বলে মনে হচ্ছে। খুনের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করা হচ্ছে। এদিকে, মৃতের স্ত্রী ও শ্বশুরের খোঁজ পায়নি পুলিস।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই যুবক পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিলেন। ছ’বছর আগে পিলা পঞ্চায়েতের শ্রীরামপুরে আকিলা বিবির সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। এরপর শ্বশুরবাড়ি এসে ঘরজামাই থাকতে শুরু করেন সাবের আলি। তাঁর দু’টি মেয়ে আছে। তবে, মাঝে মধ্যে খড়দত্তপাড়ায় গিয়ে মায়ের সঙ্গে দেখা করে আসতেন ওই যুবক। এক বছর আগে কেরলে রাজমিস্ত্রির কাজে গিয়েছিলেন।
এদিন মৃতের দিদি জহিরা বিবি বলেন, ভাই ৪০ দিন আগে কেরল থেকে শ্বশুরবাড়ি ফেরে। তার দু’দিন পর মায়ের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল। এরপর থেকে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। মাকে নিয়ে আমি পূর্বস্থলী থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করি। বিভিন্ন জায়গায় আমরা খোঁজাখুজি করেছি। ওর শ্বশুরবাড়ির অনেকে বলছিল, ও পুনরায় কেরলে চলে গিয়েছে। ওর মোবাইলের সুইচ বন্ধ ছিল। এদিন সকালে জানতে পারি, শ্রীরামপুর রেলগেটের কাছে একটি বস্তাবন্দি মৃতদেহ পড়ে আছে। আমরা গিয়ে দেহ শনাক্ত করি। আমাদের ধারণা, আমার ভাইকে পরিকল্পনা করে খুন করা হয়। দেহ বস্তাবন্দি করে কোনও বাড়িতে রাখাছিল। এদিন প্রমাণ লোপাটের জন্য রেলের নয়ানজুলিতে ফেলে দেওয়া হয়। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।