খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
প্রসঙ্গত, করোনা ভাইরাস আতঙ্কে ভিন রাজ্যে কাজে যাওয়া মানুষজন বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন। রবিবার গভীর রাতে পুলিস ও প্রশাসন এরনাকুলাম গুয়াহাটি এক্সপ্রেস থেকে রামপুরহাট স্টেশনে ২৩৫ জন মানুষকে নামান। একইভাবে বিভিন্ন ট্যুরিস্ট বাস দাঁড় করিয়ে ভিন রাজ্যে ভ্রমণে যাওয়া ১০৩ জন মানুষকে নামানো হয়। তাঁরা বাংলা ও ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা। রাতেই তাঁদের রামপুরহাটের কিষাণ মান্ডি ও মহকুমার বিভিন্ন সরকারি বিল্ডিংয়ে থাকার ব্যবস্থা করে। সোমবার সকালে রামপুরহাটে থাকা দুশোর বেশি মানুষকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তিনটি বাসে চাপিয়ে মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসে পুলিস। ইমার্জেন্সির সামনে তাঁরা লম্বা লাইন করে একজন অপরজনদের সঙ্গে ঠাসাঠাসি করে দাঁড়িয়ে যান।
স্বাস্থ্যকর্মীরা বলেন, ওঁদের মধ্যে সত্যিই কেউ যদি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকে, তাহলে তা অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে। যদিও মেডিক্যাল কলেজের ডেপুটি সুপার শর্মিলা মৌলিক বলেন, এটা দেখার দরকার লোকাল অথরিটির। বিষয়টি জানার পরই ফিবার ক্লিনিক ও ইমার্জেন্সিতে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতালের রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান তথা কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কিষাণ মান্ডিতে থাকা মানুষজনদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর এদিনই পরিবহণদপ্তরের পক্ষ থেকে নিজের নিজের গ্রামে পৌঁছে দেওয়া হবে।