খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
জানা গিয়েছে, একটি নির্মাণ সংস্থার কাজে কয়েকদিন আগে উত্তরপ্রদেশ গিয়েছিলেন রামানুজ। বেলপাহাড়িতে গ্রামের বাড়িতে ফেরেন বৃহস্পতিবার। এলাকায় ফিরতেই করোনা আতঙ্ক ছড়ায়। বেলপাহাড়ি ব্লক স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে তাঁর বাড়িতে মেডিক্যাল টিম পাঠানো হলে তিনি পালিয়ে যান। এরপর রামানুজের অভিভাবকদের স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে জানানো হয়, তিনি হাসপাতালে না গেলে পুলিসে অভিযোগ করা হবে। তারপর শনিবার ঝাড়গ্রাম জেলা সুপার স্পেশালিটিতে চিকিৎসার জন্য আসেন রামানুজ। চিকিৎসক তাঁকে পরীক্ষা করে হাসপাতালের কোয়ারান্টাইনে ভর্তি হতে বলেন। এমনকী, বুকের এক্স-রে করার নির্দেশ দেন। কিন্তু, রামানুজ হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিসে অভিযোগ দায়ের করে। শেষ পর্যন্ত জানা যায়, রামানুজ সন্দাপাড়া গ্রামের বাড়িতেই রয়েছেন।
রবিবার রামানুজ বলেন, আমি পালাইনি। কাজ ছিল বলে চলে এসেছিলাম। তবে আমার কিছু প্রতিবেশী বাড়িতে হামলা করছে। পুকুরের জল ব্যবহার করতে বাধা দিচ্ছে। এদিন চিকিৎসক কাগজে লিখে দিয়েছেন, কোনও সমস্যা নেই, আমি সুস্থ।
ঝাড়গ্রামের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ মৃধা বলেন, ওই যুবকের কাণ্ডজ্ঞানহীন আচরণের জন্যই বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। তাঁকে পরীক্ষা করে অস্বাভাবিক কিছু পাওয়া যায়নি। তবে তাঁকে ১৪দিন বাড়িতে থাকতে বলা হয়েছে।