খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, করোনার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ার পরই জেলাজুড়েই স্যানিটাইজার এবং মাস্কের অভাব দেখা দিয়েছে। পর্যাপ্ত পরিমাণ তা না থাকায় কিছু ব্যবসায়ী তা দ্বিগুণ দামে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ। তা বন্ধ করতে আধিকারিকরা টিম গঠন করেছে। জেলা পুলিসের কর্তাদের সেই টিম লাগাতার অভিযান শুরু করেছে। তারপরেও কালোবাজারি বন্ধ করা যাচ্ছে না। বহরমপুরের এক ব্যবসায়ী বলেন, আমাদেরকেই অনেক বেশি দাম দিয়ে মাস্ক এবং স্যানিটাইজার কিনতে হচ্ছে। অল্প লাভ রেখেই তা বাজারে বিক্রি করতে হচ্ছে। পুলিস সুপার অজিত সিং যাদব বলেন, এই কঠিন পরিস্থিতিতে যারা কালোবাজারি করবে তাদের বিরুদ্ধে কেস করা হবে। আমাদের আধিকারিকরা দোকানে দোকানে ঘুরছেন। এই সমস্ত সামগ্রী অতিরিক্ত পরিমাণ মজুত করে রাখলেও পদক্ষেপ নেওয়া হবে। স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, স্যানিটাইজার ছাড়া মাস্ক নিয়েও সমস্যা রয়েছে। সেটাও অনেকেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করছে। তবে সেই সমস্ত মাস্ক বেশিবার ব্যবহার করা যায় না বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রশান্ত বিশ্বাস বলেন, করোনা নিয়ে মানুষজনদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। হাত পরিষ্কার রাখতে হবে। হাঁচি বা কাশি হলে নিজেদের আলাদা করে রাখতে হবে। করোনার কোনও উপসর্গ দেখা দিলে মাস্ক ব্যবহার করা উচিত। চিকিৎসকরা বলেন, অ্যালোভেরার নানা গুণাগুণ রয়েছে। জীবাণু মুক্ত করতে স্পিরিটের জুড়ি মেলা ভার। তাই এই দু’টি মিশ্রণে স্যানিটাইজার তৈরি হলে তা ভালোই হবে।