খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সুব্রত সরকারের বাড়িতে রয়েছেন তাঁর স্ত্রী সঙ্গীতা সরকার, বৃদ্ধা মা ও পরিবারের লোকজন। ২০১২ সালে সিআরপিএফে চাকরি পান তিনি। বছর দু’য়েক আগে তাঁর বিয়ে হয়। তাঁর স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। জানুয়ারি মাসে ছুটিতে বাড়ি আসেন তিনি। ফেব্রুয়ারি মাসে ছুটি শেষ করে কাজের জায়গায় যান। কী কারণে এই ঘটনা তিনি ঘটিয়েছেন তা ভেবে পাচ্ছেন না পরিবারের লোকজন। তাঁরা এই খবর শোনার পর কথা বলার শক্তি হারিয়েছেন। বারে বারে জ্ঞান হারিয়ে ফেলছেন মৃতের স্ত্রী সঙ্গীতা। পরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরিবারের লোকজন তাঁকে স্থানীয় পলাশীপাড়া প্রীতিময়ী গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর চিকিৎসা হয়। এই ঘটনা শোনার পর প্রতিবেশীরা ভিড় করেন সুব্রতবাবুর বাড়িতে। তাঁরা বলেন, এত ভালো ছেলে কী করে এই কাজ করতে পারল। আমাদের এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না যে সুব্রত আত্মহত্যা করেছেন। সুব্রতবাবুর দাদা ব্রজেন্দ্রনাথ সরকার বলেন, ভাই ছুটি থেকে যাওয়ার সময় খুব হাশিখুশি ছিলেন। প্রতিদিন বাড়িতে ফোন করত। সব সময় সকলের খোঁজ নিত। কিন্তু কী এমন হল যে সে ওখানে আত্মহত্যা করল বুঝতে পারছি না। কী কারণ ঘটনার পিছনে রয়েছে তা তদন্ত করে দেখা হোক।