দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
দেব ঘাটালের উন্নয়ন নিয়ে বলেন, আমি ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে ধারাবাহিকভাবে কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দিয়ে আসছি। এবার আমি ঘাটাল-পাঁশকুড়া সড়কের মানোন্নয়ন এবং সম্প্রসারণের বিষয়ে দিদির(মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) সঙ্গে কথা বলব। ঘাটাল শহরের একটি বাইপাস করা যায় কি না, সেই বিষয়টিও জোর দিয়ে দেখা হবে।
প্রসঙ্গত, দেবের তদারকিতেই খুম কম সময়ের মধ্যে ঘাটাল ব্লকের ঝুমি নদীর উপর ১২ কোটি টাকার একটি ব্রিজ এবং ঘাটাল শহরে শিলাবতী নদীর উপর ছ’কোটি টাকা ব্যয়ে ১২ ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে সংযোগকারী ফুটব্রিজের জন্য অনুমোদন মিলেছে। এবিষয়ে দেব বলেন, ওই ব্রিজ দু’টির জন্য রাজ্য অর্থ দপ্তরের অনুমোদন মিলেছে। সেচদপ্তর ওই কাজ করবে। খুব শীঘ্রই ব্রিজ দু’টি তৈরির কাজ আরম্ভ হবে।
পাঁশকুড়া থেকে ঘাটাল হয়ে চন্দ্রকোণা রোড পর্যন্ত রেললাইন স্থাপনের বিষয়েও কিছুটা কাজ এগিয়েছে বলে এদিন দেব ইঙ্গিত দেন। তিনি বলেন, কোথায় কোথায় স্টেশন হবে, রেলমন্ত্রক তা চিহ্নিত করেছে বলে জানা গিয়েছে।
এদিন দেব ঘাটাল মহকুমার বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিলেন। তার মধ্যে দাসপুর মিলন মঞ্চে মহকুমা শাসকের উদ্যোগ আয়োজিত তফসিলি উপজাতিদের জাতিগত শংসাপত্র বিতরণের অনুষ্ঠান ছিল। যেখানে দাসপুর-১ ব্লকের ৩৬৩জন তফসিলি উপজাতির মানুষের হাতে জাতিগত শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে এদিন তিনি ঘাটাল ব্লকের কনকপুরে তাঁর সংসদ সদস্যের কোটার ৪৫লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি সেতুর শিলান্যাসও করেন।