কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, জঙ্গিপুর: মঙ্গলবার দুপুরে সামশেরগঞ্জের ধুলিয়ান পুরসভার কলাবাগান বস্তি এলাকায় ভয়াবহ আগুনে ভস্মীভূত হল শতাধিক ঝুপড়ি। ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। সবকিছু ফেলে আতঙ্কে মানুষজন প্রাণ হাতে করে ছুটে পালান। চোখের সামনে দাউদাউ করে পুড়ে ছাই হয়ে যায় সর্বস্ব। ঘটনাস্থলে দমকলের চারটি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। ঘণ্টা তিনেকের চেষ্টায় আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে। এদিন সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে যান জেলাশাসক জগদীশপ্রসাদ মীনা ও জঙ্গিপুরের পুলিস সুপার ওয়াই রঘুবংশী। প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে আগুন সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। জঙ্গিপুরের এসডিপিও প্রসেনজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রাথমিক তদন্তে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগেছে বলে মনে করা হচ্ছে। ৬০টি বাড়ি পুড়ে গিয়েছে। তবে হতাহতের কোনও খবর নেই। তদন্ত চলছে।
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরে রান্নার সময় হঠাৎই গ্যাস সিলিন্ডার থেকে বস্তির লুটু শেখের ঝুপড়িতে আগুন লাগে। ঘনবসতি হওয়ায় মুহূর্তের মধ্যে আগুন এক ঝুপড়ি থেকে অন্য ঝুপড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। ঘরগুলি চাটাই, ত্রিপল ও কাঁচা হওয়ায় দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে। আতঙ্কে এলাকার মানুষজন এদিক ওদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর কাজে নেমে পড়েন। পুলিস ও দমকলকে খবর দেওয়া হয়। প্রথমে ধুলিয়ান দমকল বাহিনীর দু’টি গাড়ি আসে। পরে আরও দু’টি গাড়ি আনা হয়। একের পর এক ঝুপড়ি থেকে প্রচণ্ড শব্দে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হতে থাকে। আগুন নেভানোর কাজে সমস্যায় পড়েন দমকল কর্মীরা। ভয় ও আতঙ্কে ঝুপড়ি ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন বাসিন্দারা। বেশ কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
বস্তিবাসী মিনা বিবি, রেখা বিবি বলেন, আগুন লেগেছে শুনে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছি। সঙ্গে কিছুই নিতে পারিনি। আমাদের সব শেষ হয়ে গেল। আমাদের এবার পথে বসতে হবে। প্রশাসন আমাদের পাশে না দাঁড়ালে পথে বসতে হবে। এখানে প্রায় তিনশো ঘর ছিল। দ্রুত দমকলের গাড়ি আসে। তারাই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তার আগেই অবশ্য শতাধিক বস্তি সহ সবকিছু পুড়ে যায়। দমকল বাহিনীর এক আধিকারিক বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে সিলিন্ডার ফেটে আগুন লেগেছে। দমকা হাওয়ার জন্য আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। চেয়ারম্যান তৃণমূলের সুবল সাহা বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও ঠিক করা যায়নি। প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। বহু মানুষকে স্থানীয় কাঞ্চনতলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে।
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরে রান্নার সময় হঠাৎই গ্যাস সিলিন্ডার থেকে বস্তির লুটু শেখের ঝুপড়িতে আগুন লাগে। ঘনবসতি হওয়ায় মুহূর্তের মধ্যে আগুন এক ঝুপড়ি থেকে অন্য ঝুপড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। ঘরগুলি চাটাই, ত্রিপল ও কাঁচা হওয়ায় দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে। আতঙ্কে এলাকার মানুষজন এদিক ওদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর কাজে নেমে পড়েন। পুলিস ও দমকলকে খবর দেওয়া হয়। প্রথমে ধুলিয়ান দমকল বাহিনীর দু’টি গাড়ি আসে। পরে আরও দু’টি গাড়ি আনা হয়। একের পর এক ঝুপড়ি থেকে প্রচণ্ড শব্দে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হতে থাকে। আগুন নেভানোর কাজে সমস্যায় পড়েন দমকল কর্মীরা। ভয় ও আতঙ্কে ঝুপড়ি ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন বাসিন্দারা। বেশ কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
বস্তিবাসী মিনা বিবি, রেখা বিবি বলেন, আগুন লেগেছে শুনে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছি। সঙ্গে কিছুই নিতে পারিনি। আমাদের সব শেষ হয়ে গেল। আমাদের এবার পথে বসতে হবে। প্রশাসন আমাদের পাশে না দাঁড়ালে পথে বসতে হবে। এখানে প্রায় তিনশো ঘর ছিল। দ্রুত দমকলের গাড়ি আসে। তারাই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তার আগেই অবশ্য শতাধিক বস্তি সহ সবকিছু পুড়ে যায়। দমকল বাহিনীর এক আধিকারিক বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে সিলিন্ডার ফেটে আগুন লেগেছে। দমকা হাওয়ার জন্য আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। চেয়ারম্যান তৃণমূলের সুবল সাহা বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও ঠিক করা যায়নি। প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। বহু মানুষকে স্থানীয় কাঞ্চনতলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে।
