গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তিনি জেলাশাসক, সিএমওএইচ সহ প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে বিচার চেয়ে আবেদন করেছেন। সেখানে তিনি ভুল চিকিৎসার অভিযোগ তুলেছেন। সিএমওএইচ গিরিশচন্দ্র বেরা বলেন, উনি খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভরতি করে চিকিৎসা করান। এরপর মেদিনীপুর শহরের এক চিকিৎসকের চেম্বারে দেখান। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভরতি করেছিলেন। শহরের বাইরে একটি বেসরকারি হাসপাতালেও দেখিয়েছেন। এরপর তিনি পিজি হাসপাতালে যান। বলছেন, সেখানে ভরতি হতে না পেরে ভুবনেশ্বর নিয়ে চলে যান। সেখানে ছেলের হাত কেটে বাদ দিয়ে দিতে হয়েছে। কী হয়েছে কিছুই বুঝতে পারছি না। তবুও আমি খড়্গপুরের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়েছি। আর আবেদনকারীকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও জানাতে বলেছি।