রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
চারবাংলা থেকে কিছুটা দূরেই রয়েছে ভবানীশ্বর মন্দির। এই মন্দিরও সম সময়েই তৈরি হয়েছিল বলে উল্লেখ রয়েছে। ভবানীশ্বর মন্দিরের স্থাপত্যও নজরকাড়া। পুণ্যার্থীদের অবগত করতে এই মন্দিরের পাশে সাইনবোর্ড লাগানো রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, রানি ভবানী শেষ জীবন এই এলাকাতেই কাটিয়েছিলেন। তাঁর উদ্যোগেই মন্দিরগুলি তৈরি হয়েছিল। সুউচ্চ শিব মন্দিরে বিশেষ শিল্পকলা রয়েছে।
এলাকার বাসিন্দারা বলেন, প্রাচীন রেওয়াজ মেনে শুক্রবার থেকেই মন্দিরগুলিতে ভক্তরা ভিড় করেছিলেন। শনিবারও দূর-দূরান্তের ভক্তরা এসেছিলেন। গেসাইগ্রাম থেকে এসেছিলেন সুনীতা ঘোষ নামে এক গৃহবধূ। তিনি বলেন, এখানকার মন্দিরগুলি বহু প্রাচীন। এলাকার বহু লোকজন মন্দিরগুলিতে সারাবছর আসেন। তবে শিবরাত্রির দিন ভিড় কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, প্রচারের আলোর অভাবে মন্দিরগুলি তেমন জনপ্রিয়তা লাভ করেনি। সেকারণে বাইরের পর্যটকরা হাজারদুয়ারি দেখে ফিরে যান। কিন্তু ভাগীরথীর ওপারে দাঁড়িয়ে থাকে প্রচীন মন্দিরগুলির আকর্ষণও কম কিছু নয়। মন্দিরের দেওয়ালে কান পাতলেই যেন শোনা যায় জানা নানা কাহিনী।