কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিন আধারকার্ড সংশোধনের জন্য দীর্ঘ লাইন দেখে পুলিস পর্যন্ত নামাতে হয়। ডাকঘরের নিয়ম অনুযায়ী এদিন সকাল ১০টা পর্যন্ত লাইনে যাঁরা দাঁড়াবেন, তাঁদের কার্ড সংশোধন করা হবে। ডাকঘর সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন প্রায় কয়েক হাজার বাসিন্দার আধার কার্ড সংশোধনের জন্য আবেদন পত্র ও নথি জমা নেওয়া হয়।
কাটোয়া পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের নাগরিকত্ব আইন নিয়ে সাধারণ মানুষকে হয়রানি হতে হচ্ছে। ডাকঘরের সামনে বাসিন্দাদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয় তারজন্য পুরসভা থেকেও ভলান্টিয়ারদের নামানো হয়। বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে কাটোয়া থানা থেকে পর্যাপ্ত পুলিস ও সিভিক ভলান্টিয়ারদের নামানো হয়।
এদিকে কার্ড সংশোধন করতে আসা বাসিন্দা মজনু শেখ, রিয়া প্রামাণিক, গীতা দাস, নবকুমার হাজরা, সুরেশ হাজরা বলেন, আমরা বেশ কয়েকদিন ধরেই ঘুরছি। তবুও আধার কার্ড সংশোধনের জন্য লাইন পাইনি। তাই বাধ্য হয়েই আগের দিন দুপুর থেকেই পোস্ট অফিসের সামনে লাইন দিয়েছি। সারারাত এখানে কাটিয়ে এদিন কাগজপত্র জমা দিতে পেরেছি। আগে বিভিন্ন পঞ্চায়েতে, ব্লক অফিসগুলিতে সংশোধন করা হতো। পুনরায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরগুলিতে আধার কার্ড সংশোধন হলে আমাদের হয়রানি বন্ধ হবে।