কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জানা গিয়েছে, এই কোলিয়ারিতে ওই সন্ধ্যায় অস্থায়ী নিরাপত্তারক্ষীর সহযোগিতায় কয়েকজন কয়লা চুরি করতে খনিতে ঢোকে। অভিযুক্ত অস্থায়ী নিরাপত্তারক্ষী কর্মরত অবস্থায় খনি থেকে কয়লা চুরিতে সহযোগিতা করছিল বলে অভিযোগ। সেই সময় কয়লাচুরির বিষয়টি রামবাবুর নজরে পড়ে। এরপরই নিরাপত্তারক্ষীকে অবৈধ কার্যকলাপে বাধা দেন রামবাবু। অভিযোগ, সেই সময় রামবাবুকে ব্যাপক মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেয় তারা। সহকর্মীদের ঘটনাটি নজরে পড়তেই অভিযুক্ত নিরাপত্তারক্ষী সহ কয়লা চোররা চম্পট দেয়।
সহকর্মীরা রামবাবুকে উদ্ধার করে আসানসোল ইসিএল কাল্লা হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঘটনার প্রতিবাদে রাতেই কোলিয়ারির কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখান। এদিকে এদিন সকাল থেকে ফের ঘটনার পাল্টা প্রতিবাদে স্থানীয় তৃণমূল নেতা সতীশ কুমার সিং দলবল নিয়ে কোলিয়ারির পরিবহণ বন্ধ করে বিক্ষোভ দেখায় বলে অভিযোগ। অবিলম্বে অভিযুক্ত নিরাপত্তারক্ষীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়। তৃণমূল সমর্থিত এইচএমএস শ্রমিক সংগঠনের নেতা হাকিম তুরি বলেন, আমরা ঘটনার প্রতিবাদ করেছি। অভিযুক্তদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানিয়েছি।
শঙ্করপুর এলাকার তৃণমূল নেতা সতীশ কুমার সিং বলেন, ইসিএল কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত না করেই নিরাপত্তারক্ষী কোকা বাউড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। আমরা দাবি করেছি, তদন্তের পরেই ব্যবস্থা নিতে হবে।
ইসিএলের কেন্দা এরিয়ার জেনারেল ম্যানেজার সঞ্জয় কুমার সিং বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আমরা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। একটি কমিটি গঠন করে ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে।