রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এব্যাপারে জেলার আঞ্চলিক পরিবহণ আধিকারিক আশিসকুমার কুণ্ডু বলেন, আমাদের পক্ষে এই মুহূর্তে কত পুলকারের পারমিট রয়েছে তা বলা সম্ভব নয়।
কখনও বেপরোয়া গতিতে ছোটে স্কুলগাড়ি। কখনও গাড়ির কাগজপত্র থাকেই না। কখনও দেখে বোঝার জো নেই স্কুল গাড়ি বলে। চালকের লাইসেন্স নেই এমন নজিরও যেমন আছে, তেমনই চালকের বদলে খালাসির হাতে স্টিয়ারিং পড়ে বলেও অভিযোগ। কোনও কোনও সময়ে আবার খুদে পড়ুয়াদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগও ওঠে। এইসব সমস্যা দীর্ঘদিনের। পরিবহণ দপ্তর সূত্রের খবর, পড়ুয়াদের নিয়ে যাতায়াত করতে হলে দপ্তর থেকে গাড়ির নির্দিষ্ট পারমিট নিতে হয়। গাড়িতে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, অ্যাটেন্ডেন্ট থাকা বাধ্যতামূলক। চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু এসবের পরোয়া করে না অনেকেই।