বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বাংলা নিউজ এজেন্সি: আজ, মঙ্গলবার জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষার মুখোমুখি হবে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ও আরামবাগের ১ লক্ষ ৮ হাজার ১৬১ জন ছাত্রছাত্রী। পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে তিন জায়গাতেই প্রশাসন ও পুলিসের তরফে প্রয়োজনীয় সমস্ত ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরে বাঁকুড়া জেলায় ৯২টি মূল ভেনু ও ২৪টি সাবভেনুতে মোট ৪৯ হাজার ৭৩৮ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় বসছে। যার মধ্যে ২৭ হাজার ৭৮৫ জন ছাত্রী ও ২১ হাজার ৯৫৩ জন ছাত্র পরীক্ষায় বসবে। জেলার তিন মহকুমার মধ্যে জেলা সদর বাঁকুড়ায় ৩৩টি মূল ও ১৪টি অতিরিক্ত মিলিয়ে মোট ৪৭টি ভেনুতে ১৯ হাজার ৭৭৩ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেবে। বিষ্ণুপুর মহকুমায় ৩০টি মূল ও ৫টি অতিরিক্ত মিলিয়ে মোট ৩৫টি ভেনুতে ১৩ হাজার ৮৯৫ জন ও খাতড়া মহকুমার ২৯ টি মূল এবং ৫টি অতিরিক্ত ভেনু মিলিয়ে মোট ৩৪টি ভেনুতে ১৬ হাজার ৭০ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে।
বাঁকুড়ার মতো পুরুলিয়া জেলাতেও এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রের তুলনায় ছাত্রীর সংখ্যা বেশি। এবার জেলার ৫১টি মূল ও ৬৬টি অতিরিক্ত ভেনু সহ মোট ১১৭টি পরীক্ষা কেন্দ্রে ৪৫ হাজার ৩২ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেবে। যারমধ্যে ২০ হাজার ৪৫৫ জন ছাত্র ও ২৪ হাজার ৫৭৭ জন ছাত্রী রয়েছে। ছাত্রদের তুলনায় এবার ৪ হাজার ১২২ জন বেশি ছাত্রী পুরুলিয়ায় মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসবে। গত বছরের তুলনায় জেলায় এবার ১৯৩ জন ছাত্রী ও ২৩ জন ছাত্র বেশি পরীক্ষা দেবে। জেলার আড়ষা, বান্দোয়ান, ঝালদা-১ ও ২, জয়পুর ও রঘুনাথপুরের ১২টি পরীক্ষা কেন্দ্রকে স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এদিকে, আরামবাগ মহাকুমায় আজ মোট ৩৭টি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে ১৩ হাজার ৩৯১জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক দেবে। তার মধ্যে ৫৭৫৮জন ছাত্র ও ৭২৩২ জন ছাত্রী রয়েছে। প্রতি ২০জন পরীক্ষার্থীর জন্য একজন করে পরীক্ষক নিয়োগ করা হবে। এছাড়াও অতিরিক্ত পরীক্ষক থাকবেন। মহকুমাজুড়ে পরীক্ষা পরিচালনার জন্য থাকবেন প্রায় এক হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শহরের যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণের জন্য রাস্তায় বাড়তি পুলিসকর্মী মোতায়েন থাকবে।
আরামবাগের এসডিপিও নির্মল কুমার দাস বলেন, পরীক্ষার্থীদের যাতে কোনও রকম অসুবিধা না হয় তার জন্য পুলিসের পক্ষ থেকে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। শহরের বিভিন্ন মোড়গুলিতে যান সমস্যায় বাড়তি পুলিস মোতায়েন থাকবে। এছাড়াও কোনও পরীক্ষার্থী অ্যাডমিট কার্ড বা পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনও নথিপত্র যদি বাড়িতে ফেলে আসে। সেক্ষেত্রে ওই এলাকার সিভিক ভলান্টিয়ার সেই নথি পরীক্ষার্থীর বাড়ি থেকে সংগ্রহ করে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দেবে। সেজন্য প্রতিটি গ্রামীণ এলাকায় সিভিক ভলান্টিয়ারদের তৎপর থাকতে বলা হয়েছে।
চলতি বছরে বাঁকুড়া জেলায় ৯২টি মূল ভেনু ও ২৪টি সাবভেনুতে মোট ৪৯ হাজার ৭৩৮ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় বসছে। যার মধ্যে ২৭ হাজার ৭৮৫ জন ছাত্রী ও ২১ হাজার ৯৫৩ জন ছাত্র পরীক্ষায় বসবে। জেলার তিন মহকুমার মধ্যে জেলা সদর বাঁকুড়ায় ৩৩টি মূল ও ১৪টি অতিরিক্ত মিলিয়ে মোট ৪৭টি ভেনুতে ১৯ হাজার ৭৭৩ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেবে। বিষ্ণুপুর মহকুমায় ৩০টি মূল ও ৫টি অতিরিক্ত মিলিয়ে মোট ৩৫টি ভেনুতে ১৩ হাজার ৮৯৫ জন ও খাতড়া মহকুমার ২৯ টি মূল এবং ৫টি অতিরিক্ত ভেনু মিলিয়ে মোট ৩৪টি ভেনুতে ১৬ হাজার ৭০ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে।
বাঁকুড়ার মতো পুরুলিয়া জেলাতেও এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রের তুলনায় ছাত্রীর সংখ্যা বেশি। এবার জেলার ৫১টি মূল ও ৬৬টি অতিরিক্ত ভেনু সহ মোট ১১৭টি পরীক্ষা কেন্দ্রে ৪৫ হাজার ৩২ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেবে। যারমধ্যে ২০ হাজার ৪৫৫ জন ছাত্র ও ২৪ হাজার ৫৭৭ জন ছাত্রী রয়েছে। ছাত্রদের তুলনায় এবার ৪ হাজার ১২২ জন বেশি ছাত্রী পুরুলিয়ায় মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসবে। গত বছরের তুলনায় জেলায় এবার ১৯৩ জন ছাত্রী ও ২৩ জন ছাত্র বেশি পরীক্ষা দেবে। জেলার আড়ষা, বান্দোয়ান, ঝালদা-১ ও ২, জয়পুর ও রঘুনাথপুরের ১২টি পরীক্ষা কেন্দ্রকে স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এদিকে, আরামবাগ মহাকুমায় আজ মোট ৩৭টি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে ১৩ হাজার ৩৯১জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক দেবে। তার মধ্যে ৫৭৫৮জন ছাত্র ও ৭২৩২ জন ছাত্রী রয়েছে। প্রতি ২০জন পরীক্ষার্থীর জন্য একজন করে পরীক্ষক নিয়োগ করা হবে। এছাড়াও অতিরিক্ত পরীক্ষক থাকবেন। মহকুমাজুড়ে পরীক্ষা পরিচালনার জন্য থাকবেন প্রায় এক হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শহরের যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণের জন্য রাস্তায় বাড়তি পুলিসকর্মী মোতায়েন থাকবে।
আরামবাগের এসডিপিও নির্মল কুমার দাস বলেন, পরীক্ষার্থীদের যাতে কোনও রকম অসুবিধা না হয় তার জন্য পুলিসের পক্ষ থেকে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। শহরের বিভিন্ন মোড়গুলিতে যান সমস্যায় বাড়তি পুলিস মোতায়েন থাকবে। এছাড়াও কোনও পরীক্ষার্থী অ্যাডমিট কার্ড বা পরীক্ষা সংক্রান্ত কোনও নথিপত্র যদি বাড়িতে ফেলে আসে। সেক্ষেত্রে ওই এলাকার সিভিক ভলান্টিয়ার সেই নথি পরীক্ষার্থীর বাড়ি থেকে সংগ্রহ করে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দেবে। সেজন্য প্রতিটি গ্রামীণ এলাকায় সিভিক ভলান্টিয়ারদের তৎপর থাকতে বলা হয়েছে।
