রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিন প্রাক্তন বিধায়ক তথা বিজেপির প্রাক্তন জেলা সহ-সভাপতি বিন্দেশ্বর মাহাত, প্রাক্তন বিজেপি জেলা সভাপতি বিকাশ চন্দ্র মাহাত, প্রাক্তন বিজেপি রাজ্য ও জেলা সম্পাদক তথা ২০১৬ সালের বিধানসভার বিজেপি প্রার্থী নগেন্দ্র ওঝা, বিজেপির প্রাক্তন জেলা সম্পাদক তথা ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের শিবসেনা প্রার্থী রাজীব মাহাত, বিজেপির তফসিলি সেলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি পরেশ রজক, যুব মোর্চার জেলা সম্পাদক বাবাই সেনের মতো নেতারা তৃণমূলে যোগদান করেন। এছাড়াও বলরামপুর, পুঞ্চা, বরাবাজার, আড়ষা, কোটশিলা ব্লকের বেশ কয়েকজন বিজেপির প্রাক্তন মণ্ডল সভাপতি ও সম্পাদকরা যোগদান করেন। শুধু তাই নয়, পুঞ্চা ব্লকের ৭০টি সিপিএম পরিবার এদিন শাসক দলে নাম লেখান। তাঁদের হাতে পতাকা তুলে দেন শ্রমমন্ত্রী তথা পুরুলিয়া জেলা তৃণমূলের অবর্জাভার মলয় ঘটক। মলয়বাবু ছাড়াও যোগদান মঞ্চে মন্ত্রী তথা জেলা তৃণমূল সভাপতি শান্তিরাম মাহাত, জেলা সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়, জেলা মহিলা সভানেত্রী নিয়তি মাহাত, জেলা পরিষদের কো-মেন্টর জয় বন্দ্যোপাধ্যায়, পুরুলিয়া পুরসভার চেয়ারম্যান সামিম দাদ খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মলয়বাবু নাম না করে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন, উনি প্রতিদিন নতুন নতুন পোশাক পরেন। মানুষকে উন্নয়নের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেন। কাজের সময় কিছুই করেন না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরুলিয়ার মতো জেলায় মেডিক্যাল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় গড়েছেন। রাস্তাঘাট ঝাঁ চকচকে করেছেন। মিটিয়েছেন পানীয় জলের সমস্যা। তফসিলি জাতি ও উপজাতির মানুষরা ৬০ বছর হলেই ভাতা পাবেন। তাই মানুষ উন্নয়নের তাগিদে তৃণমূলে যোগদান করছেন।
যদিও বিজেপির জেলা সভাপতি বিদ্যাসাগর চক্রবর্তী বলেন, কয়েকদিন আগে বিজেপিকে বাঁচানোর জন্য যারা ট্যাক্সিস্ট্যান্ডে সভা করেছিল, আজ তারা তৃণমূলে যোগ দিয়েছে। এটা থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট, তারা তৃণমূলে থেকে বিজেপি দলটাকে বদনাম করার চেষ্টা করছে। এতে বিজেপি দলের সংগঠন আরও মজবুত হল বলেই মনে করছি। বিজেপির ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া আবর্জনাগুলিকে তৃণমূল তাদের দলে নিয়েছে।