কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সরস্বতী পুজোর দিন সিএএ এবং এনআরসির বিরোধিতায় নাগরিক মঞ্চ নামে একটি সংগঠন জলঙ্গির সাহেবনগরে বন্ধ ডাকে। ওইদিন সকাল থেকে রাস্তায় বাইক চলাচলও বন্ধ ছিল। এলাকায় দোকান সহ অন্য কোনও প্রতিষ্ঠান খুলতে দেওয়া হয়নি। তৃণমূল বন্ধ তুলতে গিয়ে তাদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। গুলিতে দু’জনের মৃত্যু হয়। তা নিয়ে ধুন্ধুমার বেঁধে গিয়েছিল। অবরোধকারীদের দাবি, তৃণমূল পরিকল্পনামাফিক তাদের অবস্থানের উপর হামলা করেছিল। যদিও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দু’পক্ষই গুলি চালিয়েছিল। এক তৃণমূল কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাঁর পায়ে গুলি লেগেছে। দু’পক্ষই আগে থেকেই বোমা এবং পিস্তল মজুত করেছিল বলে পুলিস জানতে পেরেছে। তাদের কাছে কীভাবে অস্ত্র এসেছিল তা নিয়েও তদন্ত শুরু হয়েছে। এছাড়া এই আন্দোলনের পিছনে অন্য কোনও শক্তির মদত রয়েছে কিনা সেটাও তদন্তকারীরা খতিয়ে দেখছেন। পুলিস জানিয়েছে, দু’পক্ষই থানায় অভিযোগ করেছে। তার ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। আন্দোলনকারীদের দাবি, তৃণমূল নেতা তহিরুদ্দিন মণ্ডল বাইরে থেকে দুষ্কৃতীদের এনে হামলা করেছিল। তার গ্রেপ্তারের দাবিতে নাগরিক মঞ্চ দফায় দফায় আন্দোলনেও নেমেছিল। শুক্রবারও তারা অবস্থান বিক্ষোভ করে। তাদের অভিযোগ, মিল্টনও বাড়ির ভিতর থেকে গুলি চালিয়েছিল। যদিও সে পুলিসের কাছে ঘটনার কথা অস্বীকার করেছে। তার দাবি, ঘটনার দিন তার বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছিল। তৃণমূল নেতা তথা এলাকার বিধায়ক আব্দুল রেজ্জাক বলেন, পুলিস তাদের কাজ করছে। আমাদের তা নিয়ে কিছু বলার নেই। প্রসঙ্গত, ওই ঘটনায় পুলিস এনিয়ে মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।