রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
প্রদীপবাবু বলেন, বর্ধমানের কালনায় ধসা রোগের প্রভাব বেশি। পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণা, ঘাটাল, গড়বেতা, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর, কোতুলপুর, জয়পুর এই সমস্ত এলাকায় ধসা রোগের প্রভাব অনেকটাই বেশি হয়েছে। আমরা চাষিদের কথা শুনেছি। সেবিষয়েই এদিন আমরা জরুরি বৈঠকে বসেছিলাম সরকারিভাবেই। গত দু’বছর ধরে ধসা রোগ না থাকায় বাজারে এই রোগের প্রতিষেধক সত্যিই মিলছে না। কৃষকদের স্বার্থেই আমরা বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বাজারে প্রতিষেধক দ্রুত দিয়ে দেবে। আমরা চাষিদের পাশে সব সময়ে আছি। মুখ্যমন্ত্রী উত্তরবঙ্গ থেকেও খোঁজ রাখছেন। উনিও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত। ৩০ বা ৩১ তারিখে আবারও বৃষ্টি হতে পারে বলে যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে সেবিষয়েও আমরা কৃষি দপ্তরের মাধ্যমে চাষিদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছি।