কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সংবাদদাতা, কাঁথি: বর্তমান রাজ্য সরকারের আমলে বইমেলা শুধু স্টল আর কিছু অনুষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। বইমেলার ব্যাপ্তি সবদিক দিয়ে অনেকাংশেই বেড়েছে। বইমেলা একটি বিপ্লবে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় এগরা ঝাটুলাল হাইস্কুল প্রাঙ্গণে আয়োজিত ১৫তম পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বইমেলার উদ্বোধন করে একথা বলেন পরিবহণ ও সেচমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী।
জেলা বইমেলা কমিটির পরিচালনায়, জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ ও এগরা পুরসভার সহযোগিতায় এই বইমেলা শুরু হয়েছে। সাতদিনের এই বইমেলা চলবে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত। এদিন উদ্বোধনের আগে ‘বইয়ের জন্য হাঁটুন’ শীর্ষক একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শহর পরিক্রমা করে। প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে বইমেলার উদ্বোধন হয়। শুভেন্দুবাবু ছাড়াও তমলুকের সংসদ সদস্য দিব্যেন্দু অধিকারী, জেলাশাসক পার্থ ঘোষ, জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবব্রত দাস, শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ মধুরিমা মণ্ডল, কথাসাহিত্যিক নলিনী বেরা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শুভেন্দুবাবু বলেন, মেদিনীপুর জেলা অহঙ্কারের জেলা। কারণ, এ জেলায় পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই জেলায় শিক্ষা মানে বই। বই মানে শিক্ষার প্রসার ঘটানো। জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক তথা জেলা বইমেলা কমিটির সম্পাদক বিদ্যুৎ দাস বলেন, বইমেলার বিভিন্ন দিনে আলোচনাসভা, সাহিত্যবাসর ও নানা সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা সহ নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিদিনই রয়েছে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
জেলা বইমেলা কমিটির পরিচালনায়, জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ ও এগরা পুরসভার সহযোগিতায় এই বইমেলা শুরু হয়েছে। সাতদিনের এই বইমেলা চলবে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত। এদিন উদ্বোধনের আগে ‘বইয়ের জন্য হাঁটুন’ শীর্ষক একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শহর পরিক্রমা করে। প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে বইমেলার উদ্বোধন হয়। শুভেন্দুবাবু ছাড়াও তমলুকের সংসদ সদস্য দিব্যেন্দু অধিকারী, জেলাশাসক পার্থ ঘোষ, জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবব্রত দাস, শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ মধুরিমা মণ্ডল, কথাসাহিত্যিক নলিনী বেরা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শুভেন্দুবাবু বলেন, মেদিনীপুর জেলা অহঙ্কারের জেলা। কারণ, এ জেলায় পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই জেলায় শিক্ষা মানে বই। বই মানে শিক্ষার প্রসার ঘটানো। জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক তথা জেলা বইমেলা কমিটির সম্পাদক বিদ্যুৎ দাস বলেন, বইমেলার বিভিন্ন দিনে আলোচনাসভা, সাহিত্যবাসর ও নানা সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা সহ নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিদিনই রয়েছে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
