গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুলিস ও রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তিকে অচেতন অবস্থাতেই উদ্ধার করা হয়েছিল। মাথার গভীর ক্ষত হওয়ায় ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর পরনে আকাশি রঙের জামা এবং ছাই রঙের প্যান্ট ছিল। বর্ধমান স্টেশনের ওই ভয়াবহ দুর্ঘটনা বহু টিভি চ্যানেলে এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। মৃত্যুর খবরও প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু, তারপরেও কেউই ওই ব্যক্তির মৃতদেহ নিতে আসেননি। ভিন রাজ্যে তাঁর বাড়ি পারে বলেও আশঙ্কা করছে পুলিস। যাত্রীদের কথায়, দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তির পরিবারকে রেলের তরফে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। কিন্তু, পরিচয় না মেলায় সেই ক্ষতিপূরণ এখন দিতে হয়নি। এক পুলিস অফিসার বলেন, ঘটনার পর দিন থেকেই তাঁর নাম ও পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। কিন্তু, কোনও সূত্র মেলেনি। কেউ মৃতদেহ নিতেও আসেনি। তাই বর্ধমানের মর্গেই দেহটি রাখা রয়েছে। পরিবারের খোঁজ পেলে সমস্ত বৈধ কাগজপত্র ও নথি দেখা হবে। তারপরই সরকারি নিয়ম নেমে মৃতদেহ দেওয়া হবে।
অন্যদিকে, পূর্ব রেলের জনসংযোগ বিভাগ জানিয়েছে, মৃত ব্যক্তির কোনও খোঁজ মেলেনি। তবে, এনিয়ে নিয়মিত পুলিসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।