ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
সমগ্র শিক্ষা অভিযানের জেলা আধিকারিক বিশ্বজিৎ ঢ্যাং বলেন, আশা করছি, পড়ুয়ারা এতে অনেকটাই খুশি হবে। একদিকে ওদের মধ্যে জ্ঞান সঞ্চার হবে, অন্যদিকে প্রকৃতির আরও কাছাকাছি যাওয়ায় নতুন আগ্রহ জন্মাবে তাদের। জানা গিয়েছে, কোন কোন পড়ুয়া যাবে, তা ঠিক করবে স্কুলগুলিই। তবে, ওই তালিকায় তুখোড় ছাত্র থেকে পড়াশোনায় পিছিয়ে পড়া ছাত্রদের সংখ্যা সমান রাখতে হবে, এমন নির্দেশিকাই রয়েছে। কো-এড স্কুলের ক্ষেত্রে ছাত্র এবং ছাত্রীদের অনুপাতও সমান রাখতে হবে। প্রতিটি শ্রেণী থেকে ৩০ জন পড়ুয়া এই ভিজিটে যেতে পারবে। সেই হিসেবে প্রতি স্কুল থেকে সর্বোচ্চ ১২০ জন পড়ুয়া এই সুযোগ পাবে। পড়ুয়া পিছু বরাদ্দ হয় টাকাও। তারমধ্যে যাতায়াতের খরচ ধরা হয়। এছাড়া খাওয়া বাবদ টাকা এবং কাগজ, কলম প্রভৃতির খরচ রাখা হয়েছে। যাতায়াত মিলিয়ে এই ভ্রমণ তিন ঘণ্টার হবে। তার আগে স্কুলে ৩০মিনিট ওরিয়েন্টেশন করতে হবে। তবে নির্দেশ অনুযায়ী, যেখানে খুশি চাইলেই যাওয়া যাবে না। এই সংক্রান্ত কমিটি একটি জায়গা নির্বাচন করবে। দিনক্ষণও ঠিক করবে। তারপর তা জানাতে হবে জেলা কমিটিকে। যে জায়গাটি ঠিক করা হয়েছে, তা নিয়ে জেলা কমিটির কোনও আপত্তি না থাকলেই সেখানে যাওয়া যাবে। অর্থাৎ, এব্যাপারে কড়া নজরদারি থাকে। তবে এধরনের উদ্যোগে খুশি ছাত্রছাত্রী থেকে অভিভাবক অভিভাবিকারা।