পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কালনা মন্তেশ্বর থানা এলাকায় এক দম্পতির বছর চারেক আগে নিজেদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়। দু’জনই আলাদা থাকতে শুরু করেন। এই অবস্থায় তাঁদের একমাত্র নাবালিকা কন্যা মায়ের কাছে থাকতে শুরু করে। অভিযোগ, কিছুদিন থাকার পর গত বছর মাঝামাঝি তাঁর উপর মানসিক ও শারীরিক অত্যাচার করেন তার মা। তার পড়াশোনা বন্ধ করে দেয়। এই অবস্থায় ওই ছাত্রী স্কুলের বাৎসরিক পরীক্ষা না দিতে পারায় তার বাবার কাছে ফিরে যায়। এবছর বাবা মেয়েকে অন্য স্কুলে ভর্তির জন্য পুরনো স্কুলে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট আনতে গেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ দিতে রাজি হয়নি। ফলে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট না মেলায় অন্য স্কুলে ভর্তি হতে পারছে না ওই ছাত্রীটি। এই অবস্থায় যাতে স্কুল কর্তৃপক্ষ ট্রান্সফার সার্টিফিকেট দেয়, তার জন্য প্রশাসনের দরজায় দরজায় ঘুরছে স্কুল ছাত্রী ও তার বাবা। এর জন্য তারা স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা কল্পনা সামন্তের দিকে আঙুল তুলছেন।
যদিও এই বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা বলেন, ছাত্রীটির বাবা ও মা দুইজনই ট্রান্সফার সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করেছেন। আমি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তাঁরা যেমন নির্দেশ দেবেন, সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এবিষয়ে কালনার মহকুমা শাসক সুমন সৌরভ মোহান্তি বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হবে।