গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সেবার ছাত্ররা দলের হুইপ এবং প্যানেলকে উপেক্ষা করেই ভোটাভুটিতে গিয়েছিলেন। ওই বছর ছাত্ররা সম্পাদক হিসাবে চন্দন সোম এবং সভাপতি সৌমেন কার্ফাকে নির্বাচিত করেছিলেন। ৫১টি ভোটের মধ্যে ছাত্ররা ৪০টি ভোট দিয়েছিলেন ওই দুই ছাত্র নেতাকে। মাত্র ১১টি ভোট পড়েছিল দলের প্যানেলের পক্ষে। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত ছাত্রদের দাবিকে অগ্রাহ্য করেই দলীয় নেতৃত্ব অনির্বাণ রায়চৌধুরিকে সম্পাদক ও বিশ্বরূপ হাজরাকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন। এবারও ভোটাভুটি হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তাই আগাম হুইপ জারি হয়। জামালপুরের ছাত্র নেতা সন্দীপ সাঁতরাকে সহ সভাপতি করা হয়েছে। সন্দীপ রবিবাব ফেসবুকে পোস্ট করে, ‘অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে, সকলে সমান ভাগীদার। শিরদাঁড়া বিক্রি হয় না’। ওই পোস্ট ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়। সোমবার বিকেলে তিনি পদত্যাগ করেছেন বলে জল্পনা ছড়ায়। এসএফআইয়ের জেলা সম্পাদক অর্নিবাণ রায়চৌধুরি বলেন, কেউ পদত্যাগ করেনি। সন্দীপবাবুকেও এ ফোন করা হলে তিনি বলেন, এটা দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তবে, আমি পদত্যাগ করিনি।