বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আধার কার্ড সংশোধন ও তৈরি করা হয় বলে ওই সেন্টারের পক্ষ থেকে মাইকে ও হ্যান্ডবিল দিয়ে প্রচার চালানো হয়। কয়েকদিন ধরে ওই এলাকায় প্রচার চলছিল। ফলে স্থানীয় বাসিন্দারা অনেকেই ওই সেন্টারে ভিড় জমান। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, মানুষের কাছ থেকে বেশ কয়েক হাজার টাকাও তুলেছে ওই সেন্টারের মালিক। এই খবর ব্লক প্রশাসনের কাছে যায়। তারপরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। বিষয়টি ব্লক প্রশাসন তেহট্টের মহকুমা শাসক অনীশ দাশগুপ্তকে জানানো হয়। তারপরই এদিন সকালে ওই সেন্টারে মহকুমা শাসকের নেতৃত্বে একটি টিম অভিযান চালান। এদিকে, প্রশাসনের টিমকে ঘটনাস্থলে আসতে দেখে ওই সেন্টারের মালিক সহ কর্মচারীরা পালিয়ে যায়। পরে ওই সেন্টার থেকে ল্যাপটপ, স্ক্যানার প্রভৃতি উদ্ধার হয়।
মহকুমা শাসক বলেন, ব্যাঙ্ক ছাড়া কোথাও আধার কার্ড সংশোধন বা তৈরি হচ্ছে না। কিন্তু ওই সেন্টারে আধার কার্ড সংশোধন বা তৈরি হচ্ছে এই খবর ব্লক প্রশাসনের কাছে যায়। খবর পেতেই এদিন বিডিওকে সঙ্গে নিয়ে ওই সেন্টারে অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকে একটি ল্যাপটপ একটি ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানার, প্রিন্টার সহ বেশ কিছু কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।