উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে পুরসভা নির্বাচনের সময় ১৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন চেয়ারম্যান স্বপন নন্দী। এতদিন এই ওয়ার্ড জেনারেল প্রার্থীদের জন্য থাকলেও এবার তা জেনারেল মহিলা সংরক্ষিত করা হয়েছে। অন্যদিকে, ভাইস চেয়ারম্যান রাজেশ চৌধুরীও এবার সংরক্ষণের গেরোয় পড়েছেন। তাঁর ১৫ নম্বর ওয়ার্ড এবার এসি প্রার্থীর জন্য সংরক্ষিত হয়েছে।
খসড়া তালিকা প্রকাশের পর বিজেপির তরফ থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছে, শাসক দল নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে প্রকাশিত খসড়ায় কারসাজি করেছে। বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিমান ঘোষ বলেন, এনিয়ে আমরা এসডিওর কাছে আবেদন করছি। মনে হচ্ছে, এক্ষেত্রেও শাসক দল নিজেদের প্রভাব খাটিয়েছে। তবে তালিকা যাই হোক না কেন আমরা সবরকম ভাবে তৃণমূলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি।
অন্যদিকে, এই তালিকা পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন দপ্তরে আবেদন জানাবে শাসকদলও। শহর তৃণমূলের এক নেতা বলেন, এখনও সময় রয়েছে। দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা ওই খসড়া তালিকা পরিবর্তনের জন্য আবেদন জানাতে পারি।
যদিও আরামবাগ পুরসভার চেয়ারম্যান তৃণমূলের স্বপন নন্দী বলেন, ওই তালিকা সম্পূর্ণ নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। তালিকা পরিবর্তনের আবেদন করা হবে কি না, সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ দল সিদ্ধান্ত নেবে।