উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
প্রসঙ্গত, এনআরসি ও সিএএ নিয়ে মাসখানেক ধরে সারা দেশে উত্তাল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বীরভূমেও তার আঁচ পড়ে। জেলার বিভিন্ন রাস্তায় অবরোধ করেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষেরা। তাছাড়া ট্রেন অবরোধ করা হয়। লোহাপুর স্টেশনে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়ে সবকিছু তছনছ করে দেওয়া হয়। জেলায় তা নিয়ে তৃণমূলের পাশাপাশি বাম সংগঠন ও কংগ্রেস প্রতিবাদে নামে। এমনকী, তৃণমূলের তরফে মাসখানেক ধরে ব্লকভিত্তিক প্রতিবাদ সভা করা হচ্ছে। অনুব্রত মণ্ডলের নেতৃত্বে সেই সভাগুলি হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বিজেপির কোনও কর্মসূচি দেখা যাচ্ছিল না। বিভিন্ন গ্রামে মানুষের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় বিজেপি নেতাদের। অবশেষে তারা জেলাজুড়ে প্রচারে নেমেছে। ২০ জানুয়ারি জেলা সদরে সিএএ-র সমর্থনে একটি বড় কর্মসূচি করার কথা রয়েছে বিজেপির।
বিজেপির সভাপতির দাবি, জেলায় সিএএ নিয়ে তৃণমূল ও বামফ্রন্ট মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে। তার জন্যই আমরা এর সমর্থনে প্রচার করব। ভারতীয় নাগরিকত্ব আইনে কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার কথা বলা হয়নি। বরং নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। যাঁরা এখানে শরণার্থী হয়ে এসেছেন, তাঁদেরই সেই নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। সেই কথাই প্রচারে গিয়ে মানুষকে বোঝানো হবে।
প্রতি শক্তিকেন্দ্র অনুযায়ী ৭-১০ জন কর্মী প্রচারে যাবেন। তাঁরা মানুষকে হ্যান্ডবিল ও বই দেবেন। প্রত্যেকটি বুথে নেতা-কর্মীরা ভাগ হয়ে এই প্রচার চালাবেন। বৃহস্পতিবার ময়ূরেশ্বর-১ ব্লকের কয়েকটি গ্রামে প্রচার করেন জেলাস্তরের নেতা অতনু চট্টোপাধ্যায় সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।