পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দেগে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের কোনও গ্রাম পঞ্চায়েতে বাড়ি করার জন্য টাকা দিচ্ছে। কিন্তু, কোনও ব্যক্তি নিজের নামে আসা ওই টাকা দিয়ে বাড়ি করতে পারছেন না। তার আগে শাসক দলের নেতাকে, পঞ্চায়েত প্রধানকে টাকার ভাগ দিতে হচ্ছে। ভাগ না দিয়ে এই রাজ্যের মানুষ এখন কোনও সরকারি সুযোগ সুবিধা পান না। এখন আবার দিদিকে বলো নামে মুখ্যমন্ত্রী একটি কর্মসূচি নিয়েছেন। তিনি শোনার কথা বলেননি। তিনি মানুষকে তার সমস্যার কথা বলতে বলেছেন। তাতে কোনও কাজ হয় না।
রাজভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠক নিয়েও এদিন কংগ্রেস সংসদ সদস্য কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে বেরিয়ে বলছেন, টাকার জন্য দরবার করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু, আদতে অন্য কারণ রয়েছে। বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীও দিল্লিতে বিরোধী যে জোট তৈরি হচ্ছে, তাতে না যাওয়ার জন্য বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কথা মেনে সেই বৈঠকে তৃণমূলের কেউ যায়নি। কংগ্রেস আমলেই ১০০ দিনের কাজ, খাদ্য সুরক্ষা আইন থেকে শুরু করে যাবতীয় উন্নয়ন হয়েছে। আর বিজেপি সেটাকেই নাম পরিবর্তন করে চালাচ্ছে। এদেশে কংগ্রেসই একমাত্র বিকল্প। এদিনের সভায় জেলা কংগ্রেস সভাপতি সৌমেন খান, জেলা যুব কংগ্রেস সভাপতি মহম্মদ সাইফুল, জেলা নেতা শম্ভু চট্টোপাধ্যায় সহ রাজ্য ও জেলার একাধিক নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন।
মেদিনীপুর শহরের এই সভার পর এদিন অধীরবাবু ঝাড়গ্রাম শহরের দেবেন্দ্র মোহন হলে কুর্মি সমাজের সংবর্ধনা সভায় যোগ দেন। সেখানে তিনি বলেন, রাজনীতির বাজারে অনুপ্রবেশকারী নিয়ে আলোচনা চলছে। আমি মনে করি, আদিবাসী সমাজ বাদ দিয়ে এদেশে যাঁরা আছেন, সবাই অনুপ্রবেশকারী। অধীরবাবু বলেন, আমি সংসদে আপনাদের দাবির কথা বলেছি। বিষয়টি সংসদে লিপিবদ্ধ হয়েছে।