রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
গত ১১ ডিসেম্বর দীঘায় যাত্রানালা পার্কে দেশ বিদেশের উদ্যোগপতি এবং রাষ্ট্রদূতদের সামনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আসর বসে। সেখানে ১৬০ জন লোকপ্রসার প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত শিল্পীরা অংশ নেন। এরপর ১২ তারিখ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দীঘা থেকেই যাত্রানালা পার্কে প্রতি শনি ও রবিবার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে বলে ঘোষণা করেন। এই অনুষ্ঠান মঞ্চকে ‘ঢেউ সাগর’ হিসেবে নামকরণ করেন। সৈকত শহরে এবার সমুদ্র স্নানের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকবেন পর্যটকরা। গত সাত-আট বছরে দীঘা পর্যটন কেন্দ্রের অনেক পরিবর্তন হয়েছে। রাজ্য সরকারের মূল লক্ষ্য একটাই, পর্যটন শিল্পে আরও বেশি করে গুরুত্ব দেওয়া। প্রতি বছর দীঘায় পর্যটক সংখ্যা বাড়ছে। প্রতি উইক এন্ডে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দীঘা পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে বলে অনেকেই মনে করছেন।
শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের কাখর্দা গ্রামের লোকপ্রসার প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত শিল্পী বাবলু চিত্রকর বলেন, বর্তমান রাজ্য সরকার আমাদের মাসিক ১০০০ টাকা করে ভাতা দেয়। শিল্পীদের সম্মান দিয়েছেন। এককথায় আমাদের পুনর্জন্ম হয়েছে। দীঘায় প্রতি শনি ও রবিবার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে বলে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন। এই সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। খেজুরির লোকপ্রসার প্রকল্পের অন্তর্গত শিল্পী দিব্যেন্দু দাস বলেন, আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, ওই মঞ্চে তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অন্তর্ভুক্ত লোকশিল্পীরা পারফরম্যান্স করার সুযোগ পাবেন। এর ফলে বাড়তি রোজগারের সুযোগ মিলবে।