পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ওই দিন রাত আটটা নাগাদ জলোচ্ছ্বাস শুরু হয়। ফুলে-ফেঁপে ওঠে সৈকত। গার্ডওয়াল পেরিয়ে ঢেউ আছড়ে পড়ে সৈকতের রাস্তাতেও। সৈকতে আচমকা জলোচ্ছ্বাস শুরু হওয়ায় পর্যটকদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। অনেকে হোটেলে ফিরে যাচ্ছিলেন। তাঁরা জলোচ্ছ্বাসের শোভা দেখতে ফের সৈকতে ফিরে আসেন। কিছু পর্যটক আবার সেই সময় কেনাকাটায় ব্যস্ত ছিলেন। ঢেউ ছোঁয়ার আনন্দে মেতে ওঠার চেষ্টা করেন পর্যটকরা। এদিকে আশপাশে থাকলে বিপদ বাড়তে পারে বলে আঁচ করে উত্তাল সমুদ্র থেকে পর্যটকদের দূরে থাকার জন্য প্রচার শুরু করে দেয় পুলিস, নুলিয়া ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। সৈকত থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকার কথা বলা হয় পর্যটকদের। এই জলোচ্ছ্বাস ২০ মিনিট স্থায়ী ছিল। এদিকে পূর্ণিমা কোটালের কারণে আগামী কয়েকদিন ধরে জলোচ্ছ্বাস হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সেকথা মাথায় রেখে সবরকম ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দীঘা থানার ওসি বাসুকিনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।