বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
ঘটনায় ১০ জুন অভিযোগ দায়ের হয় ভীমপুর থানায়। নিজের মুদির দোকানে ওই নাবালিকার শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ ওঠে যদুগোপাল বিশ্বাসের বিরুদ্ধে। তারপরই যদুগোপালকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার আদালত অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে। সরকারপক্ষের আইনজীবী অনিন্দ্য মুখোপাধ্যায় বলেন, চার বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সরকার থেকে নির্যাতিতাকে ক্ষতিপূরণও দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে আদালতের তরফে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি এই মামলার সাজা ঘোষণা হয়েছে। নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা বলেন, ঘটনার যথাযথ বিচার হয়েছে। একজন প্রৌঢ় যে এই কাজ করতে পারে, তা আমরা ভাবতেও পারিনি।
আদালত সূত্রে খবর, মুদি দোকানে মালপত্র কিনতে গিয়েছিল ওই কিশোরী। দোকানে কেউ না থাকার সুযোগ নিয়ে তাকে দোকানে ঢুকিয়ে শ্লীলতাহানি করে। এরপর নাবালিকার চিৎকার শুনে দোকানে আসা এক ক্রেতা বিষয়টি প্রথম লক্ষ্য করেন। এরপর ওই নাবালিকার বাড়িতে ঘটনাটি জানানো হয়। অভিযোগ দায়ের করা হয় ভীমপুর থানায়।